আরুষি-হেমরাজ হত্যাকাণ্ডে দায়ী তলোয়ার দম্পতিই: সিবিআই
আরুষি-হেমরাজ হত্যায় দায়ী আরুষির বাবা এবং মা। আজ গাজিয়াবাদের একটি আদালতে একথা জানালেন সিবিআইয়ের তদন্তকারী অফিসার। সিবিআই সুপারিন্টেনডেন্ট অফ পুলিস এ জি কল আদালতকে জানিয়েছেন আরুষির বাবা মা ডাক্তার দম্পতি রাজেশ এবং নুপূর তলোয়ারই এই খুন করেছেন কারণ অন্য কারো পক্ষে ফ্ল্যাটে ঢুকে খুন করা সম্ভব নয়। কল জানান ফ্ল্যাটটিতে ঢোকা বেড়োনোর একটিই মাত্র দরজা।
আরুষি-হেমরাজ হত্যায় দায়ী আরুষির বাবা এবং মা। আজ গাজিয়াবাদের একটি আদালতে একথা জানালেন সিবিআইয়ের তদন্তকারী অফিসার।
সিবিআই সুপারিন্টেনডেন্ট অফ পুলিস এ জি কল আদালতকে জানিয়েছেন আরুষির বাবা মা ডাক্তার দম্পতি রাজেশ এবং নুপূর তলোয়ারই এই খুন করেছেন কারণ অন্য কারো পক্ষে ফ্ল্যাটে ঢুকে খুন করা সম্ভব নয়। কল জানান ফ্ল্যাটটিতে ঢোকা বেড়োনোর একটিই মাত্র দরজা।
আরুষি হত্যার এর আগের শুনানিতে (এপ্রিল ৯) গুজরাট ফরেনসিক সায়েন্স ইউনিভার্সিটির আধিকারিক জানিয়েছিলেন খুনে সার্জিক্যাল ছুরি এবং গলফের ক্লাব ব্যবহার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তিনি আরও জানান তলোয়ার দম্পতিই এই খুনের সঙ্গে জড়িত।
গুজরাট ফরেনসিক সায়েন্স ইউনিভার্সিটির ডিরেক্টর ডঃ মহীন্দ্র সিং দাহিয়ার দাবি, আরুষি এবং হেমরাজকে আরুষির শোওয়ার ঘরেই আক্রমণ করা হয়েছে।
২০০৯-এ সিবিআই রিপোর্ট তৈরির সময় দাহিয়া জানিয়েছিলেন, "আমার মনে হয় কোনও বহিরাগতর পক্ষে এই খুন করা সম্ভব নয়।
"ফরেন্সিক রিপোর্টে আরও দেখা গিয়েছে মৃত দু`জনেরই ঘাড়ের ক্ষত মৃত্যুর পরে হয়েছে। পরীক্ষায় জানা গিয়েছে আরুষি এবং হেমরাজের মাথায় গলফ ক্লাব দিয়ে আঘাত করা হয়। আঘাতে হেমরাজের মৃত্যু হলে তাঁর দেহ বারান্দায় টেনে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাঁর গলা কাটা হয়।"