সংঘর্ষেই মৃত্যু তোমরের, বলছে ময়না তদন্তের রিপোর্ট
পারিবারিক শোকের ছায়ায় অব্যাহত সুভাষ চাঁদের মৃত্যু বিতর্ক। আজ দিল্লি পুলিসের অতিরিক্ত কমিশনার জানান সংঘর্ষের ফলেই মৃত্যু হয়েছে কনস্টেবল সুভাষ চাঁদ তোমরের। ময়না তদন্তে বুকে, পিঠে ও কাঁধে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। তিনি আরও জানান তোমরের পাঁজরের হাড় ভাঙা ছিল। দেহের ভিতর রক্তক্ষরণ হয় বলেও রিপোর্টে জানানো হয়েছে।
পারিবারিক শোকের ছায়ায় অব্যাহত সুভাষ চাঁদের মৃত্যু বিতর্ক। আজ দিল্লি পুলিসের অতিরিক্ত কমিশনার জানান সংঘর্ষের ফলেই মৃত্যু হয়েছে কনস্টেবল সুভাষ চাঁদ তোমরের। ময়না তদন্তে বুকে, পিঠে ও কাঁধে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। তিনি আরও জানান তোমরের পাঁজরের হাড় ভাঙা ছিল। দেহের ভিতর রক্তক্ষরণ হয় বলেও রিপোর্টে জানানো হয়েছে।
অন্যদিকে আজ সকালেই জানানো হয়েছে কনস্টেবল তোমরের মৃত্যুর তদন্ত করবে দিল্লি ক্রাইম ব্রাঞ্চ। সুভাষ চাঁদ তোমরের মৃত্যু ঘিরে শুরু হওয়া বিতর্কের জেরে বিষয়টি নিয়ে পুলিস কমিশনরকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।
রবিবার দিল্লিতে বিক্ষোভ থামাতে গিয়ে আহত হন পুলিস কনস্টেবল সুভাষ চাঁদ তোমর। গতকাল রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালে মারা যান তিনি। গতকালই তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। যদিও, নিজেকে প্রত্যক্ষদর্শী বলে দাবি করা এক ব্যক্তির বয়ানকে কেন্দ্র করে নতুন বিতর্ক দানা বেধেছে। যোগেন্দ্র নামে ওই ব্যক্তি এক বৈদ্যুতিন মাধ্যমে দাবি করেন, সুভাষচন্দ তোমরকে মোটেও মারধর করা হয়নি। বরং রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে হঠাত্ই অসুস্থ হয়ে পড়ে যান তিনি। যদিও পুলিসের দাবি, বিক্ষোভকারীদের মারধরে গুরুতর আহত হয়েই মারা যান সুভাষ চাঁদ তোমর।
এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত আট জনকে গ্রেফতারও করেছে পুলিস।
অন্যদিকে, গতকাল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে লেখা এক চিঠিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিত অভিযোগ করেন, নির্যাতিতার বয়ান রেকর্ডের সময় এসডিএম উষা চতুর্বেদির ওপর প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করেছিলেন দিল্লি পুলিসের অফিসাররা। এই অভিযোগেরও তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীলকুমার শিন্ডে।