Collisions of Planetary Embryos: সৌরজগতের নিখোঁজ বস্তুপুঞ্জ থেকে জন্ম নিয়েছিল মঙ্গল ও পৃথিবী!

সৌরজগৎ নিয়ে মানুষের প্রশ্নের, কৌতূহলের শেষ নেই।

| Jan 16, 2022, 19:14 PM IST

সৌর জগৎ নিয়ে মানুষের প্রশ্নের কৌতূহলের শেষ নেই। কী ভাবে সৃষ্টি হল এই মহাজগৎ, কোথা থেকে এল এই সব পদার্থনিচয়, এ নিয়ে বহু গবেষণা।

1/6

সৌরজগৎ

সৌর জগৎ নিয়ে মানুষের প্রশ্নের কৌতূহলের শেষ নেই। কী ভাবে সৃষ্টি হল এই মহাজগৎ, কোথা থেকে এল এই সব পদার্থনিচয়, এ নিয়ে বহু গবেষণা।

2/6

বিগ ব্য়াং থিয়োরি

এ নিয়ে নানা তত্ত্ব ও তথ্যের জন্ম হয়। বিগ ব্য়াং থিয়োরি, মহাবিস্ফোরণ, কৃষ্ণগহ্বর ইত্যাদি কত কিছুই যে মানুষ আবিষ্কার করেছে। 

3/6

পৃথিবী ও মঙ্গলের সৃষ্টি

সম্প্রতি এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দাবি করেছেন, পৃথিবী ও মঙ্গলের সৃষ্টি নিয়েও নতুন তথ্য মিলেছে!  

4/6

দুঃসহ সংঘাত

কী সেই নতুন তথ্য? সেই গবেষণা বলছে, মহাবিশ্বে এই ''আওয়ার সোলার সিস্টেম'' যখন ক্রমশ তৈরি হচ্ছে, তখন আমাদের সৌরজগতে গ্রহ-হতে-চলা বস্তুখণ্ডের পরস্পরের মধ্যে দুঃসহ সংঘাত ঘটছিল। এরকমই এক মহা-সংঘাতের সূত্রে সৃষ্টি হল পৃথিবী ও মঙ্গল। 

5/6

বহিঃসৌরজগতের ছায়া

তবে যখন এরকম ঘটছে, তখন নির্মীয়মাণ গ্রহগুলির সমস্ত বস্তুপুঞ্জ যে নিজেদের সৌর-বলয় থেকেই মিলেছিল তা নয়, কিছু বস্তু এসেছিল সোলার সিস্টেমের বাইরে থেকেও!

6/6

আন্তঃসৌরজগৎ ও বহিঃসৌরজগতের মিশ্রলীলা

কী করে এই সিদ্ধান্তে আসা গেল তা খুবই জটিল। মোটামুটি ভাবে এই-- পৃথিবীর ভূমি-নমুনা এবং ধূমকেতু জাতীয় গ্রহাণুর বস্তু-নমুনার আইসোটোপিক নিরীক্ষা করা হয়। নানা ভাবে তুলনা-প্রতিতুলনা করে শেষমেশ ওই সিদ্ধান্তে আসা হয়। সংঘাতেই পরস্পরের মধ্যে পরস্পরের বস্তর চিহ্ন থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা। আর সেই সব নমুনাচিহ্ন পরীক্ষা করে এটাও বোঝা সম্ভব, সমস্ত বস্তু এই সোলার সিস্টেমেরই, নাকি এতে যোগ হয়েছে অন্য কোথাকার অন্য কোনও পদার্থও! অর্থাৎ, দেখতে গেলে আমাদের এই গ্রহ-সৃষ্টি এক আন্তঃসৌরজগৎ ও বহিঃসৌরজগতের মহাকায় মিশ্রলীলা।