1/8
হুগলির চকবাজারে
2/8
জি টি রোড
কথিত আছে, তিনি নাকি ব্যান্ডেল থেকে চুঁচুড়া পর্যন্ত অর্ধচন্দ্রাকৃতি জিটি রোডকে সোজা করেছিলেন। শেরশাহের তৈরি জিটি রোড আগে ছিল ব্যান্ডেল চার্চের সামনে দিয়ে। কেওটা থেকে টায়ারবাগান হয়ে ব্যান্ডেল চার্চের সামনে দিয়ে বালির মোড় থেকে রায়বাজার হয়ে শরৎ সরণী-- এই ছিল পুরনো জিটি রোড। শহরে যানজট কমাতে ব্রিটিশরা এতটা ঘুরপথে না গিয়ে জিটি রোডকে সোজা করতে চেয়েছিল। সাহাগঞ্জের পর কেওটা থেকে একদম সোজা ব্যান্ডেল মোড় হয়ে কোদালিয়ায় শরৎ সরণীতে মিশিয়ে দেওয়া হয় জিটি রোড। কাজটি সাফল্যের সঙ্গে করেছিলেন নরেন্দ্রনাথ নন্দী।
photos
TRENDING NOW
3/8
সাহেবি
4/8
পুজোআচ্ছার শুরু
5/8
রাধাগোবিন্দের সেবা
6/8
পুজোর কথা ও কাহিনি
মহালয়ার পরদিন প্রতিপদ থেকে পুজো শুরু হয়ে যায় নন্দীবাড়িতে। ন'দিন ধরে চলে চণ্ডীপাঠ। একচালার প্রতিমা। বছরের পর বছর ধরে একই কাঠামোয় হয়। জন্মাষ্টমীর দিন হত কাঠামো পুজো। এখন রথযাত্রা থেকে উল্টোরথের সময় কোনো একটা শুভদিন দেখে হয় কাঠামো পুজো। তারপর শুরু হয় প্রতিমা তৈরি। কুমোরটুলি থেকে আসে প্রতিমার সাজ। আগে সপ্তমীর দিন দরিদ্রসেবা হত। কাপড়, মিষ্টি, টাকা দেওয়া হত। বছরদশেক ধরে তা বন্ধ। এর বদলে হাসপাতাল, অনাথাশ্রম, স্কুলে সাহায্য করা হয়। চকবাজার ইমামবাড়া অঞ্চলে অনেক মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের বাস। তাঁরাও পুজোর দিনগুলিতে নন্দীবাড়িতে আসেন। অষ্টমীতে কুমারী পুজো, সন্ধিপুজোয় আখ, ছাঁচিকুমড়ো বলি। দশমীর দিন কাঁধে করে এলাকা ঘুরিয়ে প্রতিমা নিয়ে যাওয়া হয় চাঁদনীঘাটে। নন্দীবাড়ির এস্টেটের মধ্যেই রয়েছে নানা ফল-ফুলের গাছ। পুজোর যত ফুল লাগে সবই নন্দীবাড়ির নিজস্ব বাগান থেকেই পাওয়া যায়।
7/8
নজরুল-স্মৃতিধন্য
photos