Heavy Rain: প্রায় সমস্ত বাঁধই ছাড়ছে জল! গোটা রাজ্যই কি চলে যাবে জলের তলায়?

Heavy Rain: জল না ছাড়লে আর চলছে না। তাই আস্তে আস্তে জমা জলের ভাণ্ডার কমাতে শুরু করল বাঁধ কর্তৃপক্ষ। আর তাতেই রাজ্যে দিকে-দিকে প্রায় প্লাবন-ছবি দৃশ্যমান!

| Aug 03, 2024, 14:43 PM IST

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বর্ষার ঘাটতি ছিল। ঘাটতি মিটবে তো, একটা প্রশ্ন ছিলই সকলের মনে। কিন্তু এ তো দেখা যাচ্ছে, ঘাটতির আর কোনও ব্যাপারি নেই! এবার অতি বৃষ্টির কবলে সারা বাংলা! এত বৃষ্টিতে উপচে উঠছে রাজ্যের বড়-ছোট-মাঝারি সব ড্যামই। জল না ছাড়লে আর চলছে না। ফলে এবার আস্তে আস্তে জমা জলের ভাণ্ডার কমাতে শুরু করল বাঁধ কর্তৃপক্ষ। আর তাতেই রাজ্যে প্রায় প্লাবন-ছবি দৃশ্যমান!

1/6

ডিভিসি

অতি ভারী বৃষ্টিতে জল ছাড়া শুরু করল ডিভিসি। মাইথন জলাধার থেকে ১২০০০ কিউসেক ও পাঞ্চেত জলাধার থেকে ৩৬০০০ কিউসেক জল ছাড়া হচ্ছে। দুই জলাধার থেকে মোট ৪৮০০০ কিউসেক জল ছাড়া হয়ছে।

2/6

দুই ধারায়

সকাল ৬টা পর্যন্ত এইভাবেই ছাড়া হল জল। দুই জলাধারের জল গিয়ে দুর্গাপুর ব্যারেজে পৌঁছয়। দুর্গাপুরে জল বেড়ে যাওয়ায় তারাও জল ছাড়তে শুরু করে।

3/6

দুর্গাপুর ব্যারেজে

দামোদরের দুর্গাপুর ব্যারেজে থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ ৭০ হাজার কিউসেক।

4/6

হু হু করে বাড়ছে জল

নিম্নচাপের বৃষ্টি, সঙ্গে জলাধার থেকে ছাড়া জল। সব মিলিয়ে হু হু করে জল বাড়ছে ঘাটালে। ঘাটালের ঝুমি নদীতে বিপুল জল। পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল ব্লকের মনসুকা এলাকায় ঝুমি নদীর জলে প্লাবিত সেখানকার রাস্তাঘাট। জল পেরিয়েই চলছে যাতায়াত। 

5/6

ঘাটালে-হুগলিতে

একদিকে নিম্নচাপের বৃষ্টি, অপরদিকে হুগলির দ্বারকেশ্বর নদীতে প্লাবন। জলের চাপে লাফিয়ে-লাফিয়ে জল বাড়ছে ঘাটালের ঝুমি নদীতেও। গতকালই ঝুমি নদীর উপর পারাপারের সাতটি বাঁশের সাঁকো ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল ৫০টিরও বেশি গ্রাম। নৌকো চেপে ঝুমি নদীতে চলছে পারাপার।

6/6

ফুঁসছে শিলাবতী

ঝুমি নদীর জল বেড়ে যাওয়ায় ঘাটালের খড়ার থেকে মনসুকা  যাওয়ার যে গ্রামীণ সড়ক, সেই রাস্তা প্লাবিত হয়ে গিয়েছে। সড়ক যোগাযোগ  বিচ্ছিন্ন। ঘাটালের শিলাবতী, কেঠিয়া-সহ একাধিক নদীতে  বাড়ছে জল। শিলাবতী নদীর জল আরও বাড়লে প্লাবিত হতে পারে ঘাটালের বিস্তীর্ণ এলাকা।