Exclusive বেইটিয়া: অল্প সময়ে মোহনবাগানকে খুব ভালবেসে ফেলেছি, তাই আমার পক্ষে ইস্টবেঙ্গলে যোগ দেওয়া সম্ভব নয়!
1/9
সুশোভন মুখার্জি : ১০ মার্চ কল্যাণীতে আইজলকে হারিয়ে আই লিগ খেতাব জয় নিশ্চিত করে ফেলেছিল মোহনবাগান। করোনার কারণে তারপরই বন্ধ হয়ে যায় আই লিগ। শেষ পর্যন্ত মরশুম শেষ করে দিতে বাধ্য হয় ফেডারেশন। যদিও ফেডারেশন এর কার্যকরী কমিটি মোহনবাগানকেই আই লিগ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। নিউটাউনে নিজের ফ্ল্যাটে বসে সেই খবর পেয়েছেন মোহনবাগানের আই লিগ জয়ের নায়ক জোসেবা বেইটিয়া। লকডাউন এর কারণে ঘরবন্দি। সেখান থেকেই একান্তে কথা বললেন জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল এর সঙ্গে...
2/9
প্রশ্ন: সরকারিভাবে আই লিগ জেতার জন্য অভিনন্দন। যদি একটু পেছন ফিরে তাকানো যায়, তাহলে তোমার কাছে লিগ জয়ের 'টার্নিং পয়েন্ট' কোনটা? জোসেবা বেইটিয়া: ধন্যবাদ। আমার কাছে আই লিগ জয়ের টার্নিং পয়েন্ট অবশ্যই চার্চিল ম্যাচ। কল্যাণীতে সেই ম্যাচে আমরা হেরেছিলাম। তবে আমরা বুঝেছিলাম এইভাবে খেলতে পারলে আমরা অবশ্যই খেতাব জিততে পারি। চার্চিল ম্যাচের পর আমাদের নিজেদের ওপর বিশ্বাস অনেকটা বেড়ে গিয়েছিল।
photos
TRENDING NOW
3/9
4/9
5/9
6/9
প্রশ্ন: পরবর্তী মরশুমে পরিকল্পনা কি? ভারতেই কি খেলার ইচ্ছে? জোসেবা বেইটিয়া : ক্লাবের তরফ থেকে এখনও কোনও ফোন পাইনি। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি এটিকে-মোহনবাগানে আমার জায়গা পাওয়ার সম্ভাবনা কম। তাছাড়া ওদের বিদেশি রিক্রুটও প্রায় শেষ। তাই আমাকে অন্য কোথাও যেতে হবে। তবে সেটা কোথায় জানা নেই আমার। এটাই পেশাদার ফুটবলারের জীবন। তবে আমি আবার ভারতেই ফিরতে চাই।
7/9
প্রশ্ন: অল্প সময়ে তুমি মোহনবাগান জনতার মনে জায়গা করে নিয়েছ, তাই জিজ্ঞাসা করছি, ইস্টবেঙ্গল থেকে যদি ভাল অফার পাও, তাহলে কি করবে? জোসেবা বেইটিয়া: আমি একজন ফুটবলার। ফুটবলে কখন কি হয়! কেউ বলতে পারে না। তবে হ্যাঁ এটা সত্যি যে আমি অল্প সময়ে মোহনবাগানকে খুব ভালবেসে ফেলেছি। তাই আমার পক্ষে এই মুহূর্তে ইস্টবেঙ্গলে যোগ দেওয়া সম্ভব নয়। ভবিষ্যতে কি হবে কেউ বলতে পারে না।
8/9
প্রশ্ন: কলকাতা ডার্বির অভিজ্ঞতা কেমন? জোসেবা বেইটিয়া : কলকাতা ডার্বি আমার কাছে বিশেষ মুহূর্ত হয়ে থাকবে। কোনদিনও ভুলতে পারব না বড় ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা। দুটো ডার্বি খেলে, দুটোতেই ম্যাচের সেরা হওয়া সব সময় কঠিন। কেননা মাঠে দুই দলেরই অনেক ভাল ফুটবলার থাকে। তবে সবচেয়ে বড় পুরস্কার বোধ হয় ডার্বি জেতা।
9/9
photos