ভোলা থেকে বুলবুল- সাম্প্রতিক ইতিহাসের ১০টি মারাত্মক ঘূর্ণিঝড়
May 19, 2020, 20:58 PM IST
1/10
ভোলা (১৯৭০): অনেকেরই মতে ভারত ও বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সবচেয়ে মারাত্মক কিছু সাইক্লোনের মধ্যে এটি একটি। বঙ্গোপসাগরের এই ঘূর্ণিঝড় উড়িষ্যা, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশ উপকূলে প্রচুর ক্ষতি করে।
বায়ুর সর্বোচ্চ গতিবেগ: ১৮৫ কিমি/ ঘণ্টা
2/10
ওড়িষা সাইক্লোন (১৯৯৯): ওড়িষার এই সুপার সাইক্লোনের ভয়ংকর স্মৃতি আজও অনেকের মনে তাজা। প্রসঙ্গত, আমফানের সঙ্গে এই ওড়িষা সাইক্লোনের তুলনা করছেন অনেকে।
বায়ুর সর্বোচ্চ গতিবেগ: ২৯০ কিমি/ ঘণ্টা
photos
TRENDING NOW
3/10
আয়লা(২০০৯): মারাত্মক এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গের প্রায় এক লক্ষের বেশি মানুষ ঘর ছাড়া হন। এই ঝড়ের বেশ কিছু প্রাকৃতিক ও সামাজিক প্রভাব এখনও বর্তমান পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূলীয় এলাকায়।
বায়ুর সর্বোচ্চ গতিবেগ: ১১০ কিমি/ ঘণ্টা
4/10
ফিয়ান (২০০৯): আরব সাগরের এই ঘূর্ণিঝড়কে ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম 'আর্দ্র' সাইক্লোন বলা হয়। কারণ এর প্রভাবে ভারতের পশ্চিম উপকূলে তামিলনাড়ু মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক এবং গুজরাটে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়েছিল।
বায়ুর সর্বোচ্চ গতিবেগ: ৯০ কিমি/ ঘণ্টা
5/10
নীলম (২০১২): দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে উদ্ভূত এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব দেখা গিয়েছিল তামিলনাড়ু এবং অন্ধ্র উপকূলে।
বায়ুর সর্বোচ্চ গতিবেগ: ৯০ কিমি/ ঘণ্টা
6/10
পাইলিন (২০১৩): ১৯৯৯ সালে উড়িষ্যার সুপার সাইক্লোনের পর এটিই ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। এর মারাত্মক প্রভাব দেখা গিয়েছিল উড়িষ্যা, অন্ধপ্রদেশ ও ঝাড়খন্ডে।
বায়ুর সর্বোচ্চ গতিবেগ: ২৬০ কিমি/ ঘণ্টা
7/10
হুদহুদ(২০১৪): উড়িষ্যায় এবং অন্ধ্রপ্রদেশে মারাত্মক প্রভাব পড়েছিল ঘূর্ণিঝড়ের।
বায়ুর সর্বোচ্চ গতিবেগ: ২০০ কিমি/ ঘণ্টা
8/10
তিতলি (২০১৮): উড়িষ্যার গোপালপুর ও অন্ধপ্রদেশের শ্রীকাকুলামে ল্যান্ডফোন হয়েছিল মারাত্মক ঘূর্ণিঝড় তিতলির।
বায়ুর সর্বোচ্চ গতিবেগ: ১৫০ কিমি/ ঘণ্টা
9/10
ফনি (২০১৯): গত বছরের এই ঘূর্ণিঝড়ের স্মৃতি এখনও টাটকা পশ্চিমবঙ্গবাসীর মনে।
বায়ুর সর্বোচ্চ গতিবেগ: ২২০ কিমি/ ঘণ্টা
10/10
বুলবুল (২০১৯): পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে মারাত্মক প্রভাব পড়েছিল এই ঘূর্ণিঝড়ের। নভেম্বরের সেই ঝড়ের স্মৃতি এখনও টাটকা।
বায়ুর সর্বোচ্চ গতিবেগ: ১৪০ কিমি/ ঘণ্টা