বিশ্বে এক সবাই চেনে তাকে। পঞ্জাবের স্বর্ণমন্দির। সোনায় মোড়া এই মন্দিরটির শুধুমাত্র সৌন্দর্য্যের জন্যই বিখ্যাত নয়, এটি একটি শিখদের অন্যতম তীর্থ।
2/10
Golden_2
জানা গিয়েছে, গুরুদ্বারের সৌন্দার্যায়ন করতে আরও সোনা বরাদ্দ করা হয়েছে।
photos
TRENDING NOW
3/10
Golden_3
সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যাচ্ছে, প্রায় ১৬০ কিলোগ্রাম সোনা দিয়ে সৌন্দর্যায়ন করা হবে গুরুদ্বারের।
4/10
Golden_4
খরচ হবে আনুমানিক ৫০ কোটি টাকা। রিপোর্ট অনুযায়ী, শিখদের এই পবিত্র ধর্মস্থানকে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
5/10
Golden_5
প্রতি দিন গুরুদ্বারের লঙ্গরখানায় ৫০ হাজার মানুষের আহারের ব্যবস্থা করে গুরুদ্বার কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কোথা থেকে আসবে এত সোনা?
6/10
Golden_6
সূত্রে খবর, দর্শনার্থীরা যে সব গহনা, সোনা দান করেন, সেই সব গহনা গলিয়ে ব্যবহার করা হবে গুরুদ্বারে। গুরুদ্বারের প্রত্যেক প্রবেশদ্বারে সোনা দিয়ে মুড়তে লাগবে ৪০ কিলোগ্রাম সোনা।
7/10
Golden_7
মহারাজা রঞ্জিত সিং ১৮৩০ সালে এই মন্দিরকে সোনা দিয়ে ঢেকে দেন। সোনা লেগেছিল প্রায় ১৬২ কেজির মতো। যার দর ছিল আনুমানিক ৬৫ লক্ষ টাকা।
8/10
Golden_8
মহারাজা রঞ্জিত সিংয়ের সময় ৭ থেকে ৮টি স্তরে ঢেকে দেওয়া হয়েছিল মন্দিরকে। পরবর্তীকালে ২৪টি স্তর ব্যবহৃত হয়েছে।
9/10
Golden_9
মন্দিরটির জন্য প্রথম জমি অধিগ্রহণ করেন গুরু রাম দাস। এরপর সে সময় মোগল সম্রাট আকবর এই জমি দান করেন বলে জানা যায়।
10/10
Golden_10
১৫৮১ সালে শুরু মন্দির নির্মাণের কাজ। মন্দিরের প্রধান অংশের নির্মাণ শেষ হয় ১৫৮৯ সালে
