1/13
নিজস্ব প্রতিবেদন- গুরু দত্ত। পাঁচের দশকে পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার এং অভিনেতা। ১৯২৫ সালের ৯ জুলাই জন্ম। আর সেই হিসাবে শুক্রবার তাঁর ৯৬তম জন্মদিন। ভারতীয় ছবির এমন এক ট্র্যাজেডি, জীবন যাঁকে ছিঁড়েখুঁড়ে ফালা ফালা করে দিয়েছিল। জীবনের সেইসব যন্ত্রণা সেঁচেই বোধহয় তৈরি করেছিলেন 'কাগজ কে ফুল', যে ছবি তাঁর এপিটাফ হয়ে রয়ে গেল।
2/13
photos
TRENDING NOW
3/13
১৯৫০ সাল। সেই সময়ের স্বর্ণকণ্ঠী গীতা রায়চৌধুরীর প্রেমে পড়েন গুরু দত্ত। বাঙালি মেয়ে, এমনিতেই পছন্দ। কারণ, কলকাতায় বাস করেছেন বেশ কয়েক বছর। বাংলার সংস্কৃতি, শিক্ষা, মেধা সবের সঙ্গেই পরিচিতি ছিল তাঁর। তাই কানু রায়ের বোনকে ভালোাসতে তাঁর দেরী হয় নি। প্রথম ছবি 'বাজি'র নায়িকাও করলেন গীতাকেই। প্রেমের সেই শুরু। বাড়ির অমতে ১৯৫৩ সালের ২৬ মে বিয়েও করেন তাঁরা।
4/13
5/13
6/13
8/13
9/13
পর্দার প্রেম যখন বাড়ির পাপোশ ডিঙিয়ে ঘরে চলে আসে, তখন বিবাহিত জীবনে ঝড় উঠবে, সে আর নতুন কথা কী! ওয়াহিদার সঙ্গে গুরুর সম্পর্ক সহ্য করতে না পেরে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান স্ত্রী গীতা দত্ত। তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদ না হলেও তাঁরা আলাদা থাকতে শুরু করেন। গীতার জীবনেও সেই সময়ে নেমে আসে ঘোর বিপর্যয়। শোনা যায়, ঘোর পানাসক্ত হয়ে ওঠেন তিনিও।
10/13
11/13
অসামান্য কাহিনি, অভিনয় সত্ত্বেও গুরু দত্ত-ওয়াহিদা রহমান জুটির 'কাগজ কে ফুল' ছবিটি বাণিজ্যিক ছবি পায় নি। মনে করা হয়, বিবাহিত পরিচালক এবং নায়িকার প্রেম সেইসময়ে দর্শকের মনে জায়গা করে নিতে পারে নি। সেই আঘাত সহ্য করতে পারেন নি গুরু দত্ত। তারপর থেকেই গুরু-ওয়াহিদার প্রেমে ভাঁটা পড়তে থাকে। অসফল পরিচালক-অভিনেতার সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করে নিজের জীবনে এগিয়ে যান নায়িকা।
12/13
13/13
photos