বিলেতের মাটিতে বিশ্ব জয়ের ৩৮ বছর, হারা ম্যাচ জিতেছিলেন কপিলরা

Jun 25, 2021, 18:16 PM IST
1/15

নিজস্ব প্রতিবেদন: দেখতে দেখতে কেটে গিয়েছে ৩৮ বছর। ১৯৮৩-র ২৫ জুন ঐতিহাসিক লর্ডসে বিশ্বকাপের ফাইনাল মোড় ঘুরিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেটে। কপিল দেবের নেতৃত্বে ভারত যে বিশ্বকাপ জিততে পারে, তা কারও কল্পনায় আসেনি। ৩৮ বছরের আগে বিশ্ব জয় স্বাধীন ভারতে একটা মাইলফলক আজও। ২০১১ সালে মহেন্দ্র সিং ধোনির অধিনায়কত্বে বিশ্বকাপ জেতে টিম ইন্ডিয়া। কিন্তু বিলেতের মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিয়ানদের হারিয়ে কপিল দেবের হাতে বিশ্বকাপ- আজও ভারতীয় ক্রিকেট জাদুঘরের সেরা ফ্রেম।   

2/15

ফাইনালে টসে জেতেন ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক ক্লাইভ লয়েড। 

3/15

শুরুটা ভালো হয়নি ভারতের। ওপেনার সুনীল গাভাসকর যখন প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন তখন দলের স্কোর ২।

4/15

হাল ধরেন কৃষ্ণমাচারি শ্রীকান্ত ও মহিন্দর অমরনাথ। তবে নিয়মিত ব্যবধানে পড়তে থাকে উইকেট। সর্বোচ্চ রান শ্রীকান্তের। আউট হন ৩৮ রানে। 

5/15

রবার্টস, গার্নার, ম্যালকম মার্শালদের আগুনে গতির সামনে ৬০ ওভারও টিকতে পারেনি ভারতের ব্যাটিং। ৫৪.৪ ওভারে ১৮৩ রানে অলআউট ভারত।

6/15

ক্লাইভ লয়েডকে আউট করেন রজার বিনি। ৭৬ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বেকায়দায় পড়েছিল ক্যারিবিয়ানরা।

7/15

ফাইনালে ২৯ লে ২ রান করেন সন্দীপ পাটিল। তাঁর ভারী ব্যাট ১৯৮৩র ভারতীয় দলকে খুবই কার্যকরী হয়ে ওঠে।

8/15

ম্যাচের সেরা মহিন্দর অমরনাথ। ব্যাট হাতে করেছিলেন ২৬ রান। ৭ ওভার হাত ঘুরিয়ে তুলে নিয়েছেন ৩ উইকেট।                   

9/15

কপিল দেবের নেতৃত্বে ভারত যে বিশ্বকাপ জিততে পারে, তা কারও কল্পনায় আসেনি। জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে হারা ম্যাচ ভারত জেতার পর সমীহ আদায় করে নিয়েছিল। ১৭ রানের মাথায় পড়ে গিয়েছিল ৫ উইকেট। টিটোয়েন্টির দু'দশক আগে মারকাটারি ব্যাট করেছিলেন কপিল দেব। তাঁর ১৭৫ রানের ইনিংসের সৌজন্যে ভারত পৌঁছয় ৬০ ওভারে ২৬০ রানে। ৩১ রানে ম্যাচ জেতে ভারত।

10/15

ম্যালকম মার্শাল ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে শেষ চেষ্টা করেছিলেন। তবে ১৮ রানে তাঁকে প্যাভিলিয়নের পথ দেখান অমরনাথ। ১৪০ রানে শেষ হল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৪৩ রানে ঐতিহাসিক জয় ভারতের।

11/15

ফাইনাল ম্যাচে ৩২ বলে ১১ রান করেন।

12/15

গ্রিনিজ, হেনস, ভিভ রিচার্ডসের মতো ব্যাটসম্যান সমৃদ্ধ ক্যারিবিয়ানদের কাছে ৬০ ওভারে ১৮৪ রানের টার্গেট নস্যি। শুরুতেই ফিরলেন গর্ডন গ্রিনিজ। দলকে টানতে থাকলেন ডেসমন্ড হেনস  ও ভিভ রিচার্ডস। মদন লাল ভাঙেন জুটি। মারমুখী ভিভকেও ফেরান তিনি। এরপ আসা-যাওয়া।

13/15

এই ছবিটি সেলিব্রেশনের। বলবিন্দার সিং সান্ধু আর সৈয়দ কিরমানি ছাড়া এযুদ্ধ জেতা সম্ভব ছিল না। বিশেষত, ক্রিকেটে তখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের সামনে লিলিপুট ভারত। অথচ তারাই থামিয়ে দিয়েছিল ক্যারবিয়ানদের বিজয়রথ। এ জয় শুধু অমরনাথ, গাভাসকরদের ব্যক্তিগত দক্ষতায় নয়। বরং দলগত পারফরম্যান্সে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ছাপিয়ে গিয়েছিল ভারত। যার নেতৃত্বে ছিলেন অকুতোভয় এক হরিয়ানভি কপিল দেব।

14/15

ভারতীয় ক্রিকেটের সেই সোনাঝরা দিন বড়পর্দায় তুলে ধরছেন পরিচালক কবীর খান। ভারতীয় ক্রিকেটের স্বর্ণোজ্জ্বল অধ্যায়ে চোখ রাখতে চান সবাই। ছবি মুক্তির অপেক্ষায় গোটা দেশ।

15/15

কপিল দেবের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রণবীর সিং। কপিলের  বোলিং অ্যাকশন  প্র্যাকটিস করার জন্য স্বয়ং পা-জির কাছেই ট্রেনিং নিয়েছেন রণবীর।