1/7
বিস্মৃত
2/7
অনন্য
১৯১৪ সালের ১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের চট্টগ্রামে মৈত্রেয়ী দেবীর জন্ম। তাঁর বাবা সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত, মা হিমানী মাধুরী রায়। বাবার থেকেই তাঁর সাহিত্যপ্রীতির জন্ম। মৈত্রয়ীর বাবা ছিলেন দার্শনিক ও প্রাবন্ধিক। মৈত্রেয়ীও পরবর্তী কালে লেখালেখিতে ডুবে যান। তিনি একাধারে কবি, লেখক, ঔপন্যাসিক। সমাজসেবাতেও অনন্য অবদান রেখেছেন। ১৯৭৭ সালে 'পদ্মশ্রী' পুরস্কারে ভূষিত হন।
photos
TRENDING NOW
3/7
রবীন্দ্রসঙ্গ
১৯৩৪ সালে ড. মনোমোহন সেনের সঙ্গে বিয়ে হয় মৈত্রেয়ীর। মনোমোহন ছিলেন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী। তিনি মংপুতে সিনকোনা ফ্যাক্টরির ম্যানেজার ছিলেন। ম্যালেরিয়া প্রতিরোধী ভেষজ সিনকোনা চাষ নিয়ে গবেষণাও করেন। স্বামীর কর্মসূত্রেই মৈত্রেয়ী দেবী দীর্ঘদিন মংপুতে ছিলেন। তাঁরা মংপুতে থাকাকালীন রবীন্দ্রনাথ মৈত্রেয়ীর আমন্ত্রণে ১৯৩৮ থেকে ১৯৪০ সালে মধ্যে চারবার সেখানে যান। রবীন্দ্রনাথের মংপুতে কাটানো দিনগুলির স্মৃতি ও কবির সঙ্গে তাঁর আলাপচারিতা নিয়ে মৈত্রেয়ী পরবর্তী কালে লেখেন অনন্য স্মৃতিকথা 'মংপুতে রবীন্দ্রনাথ'।
4/7
'মধুকালে এল হোলি'
5/7
মির্চা ইলিয়াড
6/7
আত্মজীবনীমূলক
আত্মজীবনীমূলক এই উপন্যাস পাঠকমহলে তাঁকে খ্যাতির শীর্ষে নিয়ে এল। ১৯৭৫ সালে ভারতীয় লেখিকা সঙ্ঘ 'ন হন্যতে' উপন্যাসের জন্য তাকে সম্মানসূচক পদকও দেয়। এই বইতে তিনি তাঁর যে দৃষ্টিভঙ্গি, যে জীবনবোধ, ইংরেজ শাসনে ভারতের সমাজব্যবস্থা এবং সেই প্রেক্ষিতে সাধারণের জীবনযাপনের চিত্র তুলে ধরেন তা বিপুল চর্চিত হয়। বইটির জন্য তিনি ১৯৭৬ সালে সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কারও লাভ করেন। বইটি ইংরেজিতে 'ইট ডাজ নট ডাই' নামে অনূদিত ও প্রকাশিত হয়।
7/7
সমাজসেবা
photos