নিজস্ব প্রতিবেদন: একের পর এক প্রশ্ন। অথচ ধৈর্য্য হারাননি। এড়াননি একটা প্রশ্নও। ৯ ঘণ্টার ম্যারাথন জেরায় এক কাপ চা-ও পর্যন্ত নেননি নরেন্দ্র মোদী। গুজরাট দাঙ্গায় মোদীকে জিজ্ঞাসাবাদ পর্বে এমন সব তথ্য উঠে এসেছে তদন্তকারী দলের প্রধান আরকে রাঘবনের লেখা বইয়ে।
2/7
গান্ধীনগরে সিটের অফিসে জেরার জন্য হাজিরা দিতেও সম্মত হয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদী। সে নিয়ে 'আ রোড ওয়েল ট্রাভেলড' বইয়ে রাঘবন লিখেছেন,''মুখ্যমন্ত্রীর কর্মীদের আমরা বলেছিলাম, সিটের অফিসে তাঁকে আসতে হবে। অন্য কোথাও হলে তা তদন্তে প্রভাবিত করতে পারে। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরেছিলেন। সিটের অফিসে আসতে সম্মত হন।''
photos
TRENDING NOW
3/7
সুপ্রিম কোর্টের গঠিত বিশেষ তদন্তকারী দলের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে সিবিআই অধিকর্তা ছিলেন আরকে রাঘবন। বফর্স দুর্নীতি, পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি ও দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট ম্যাচ ফিক্সিংয়ের মতো হাইপ্রোফাইল ঘটনার তদন্তে ছিলেন তিনি।
4/7
রাঘবন আরও লিখেছেন,'সিটের অফিসে ৯ ঘণ্টার জেরায় ১০০টির কাছাকাছি প্রশ্ন করা হয়েছিল তৎকালীন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। কোনও প্রশ্নই এড়িয়ে যাননি তিনি। এমনকি উত্তর সাজানোর চেষ্টা করেছেন বলেও মনে হয়নি।'
5/7
মধ্যাহ্নভোজনের বিরতির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। তবে সেই প্রস্তাব নাকচ করেন। বাড়ি থেকেই জলের বোতল এনেছিলেন তিনি। এক কাপ চা-ও খাননি।
6/7
রাঘবন লিখেছেন, অনেকবার অনুরোধের পর ছোট বিরতি নেন নরেন্দ্র মোদী। তবে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ে বিরতির দরকার ছিল তদন্তকারী অফিসার অশোক মালহোত্রারই। নরেন্দ্র মোদীর কর্মক্ষমতা বিশাল।
7/7
২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে গুজরাট দাঙ্গার তদন্ত শেষ করে রিপোর্ট দেয় সিট। ক্লিনচিট পান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রিপোর্টে বলা হয়, দোষী সাব্যস্ত করার মতো কোনও প্রমাণই মেলেনি।