শেষ বল। বাউন্ডারি মারলে সুপার ওভার। ওভার বাউন্ডারি মারলে জয়। আর কোনওটাই না হলে জয়ের থাবা বসাবে ওপার বাংলার ‘বাঘেরা’। না, সে সুযোগ দেয়নি দীনেশ কার্তিক।
2/9
রবিবার প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম যে ভাবে নাগিন নৃত্যে তাল মেলাচ্ছিল, ঠিক সেই ভঙ্গিমাতেই প্রথম বল থেকেই দীনেশ শুরু করলেন নাগিন নৃত্য। শেষ বলে ৫ রান তুলতে মিড অফের উপর দিয়ে সাবলীল ভঙ্গিমায় ছয় মারেন
photos
TRENDING NOW
3/9
কিন্তু এ দিনের ম্যাচে শেষ ওভার পর্যন্ত প্রতিবেশী দুই দেশের হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দিয়েছিল অত্যাশ্চর্যকভাবে। ম্যাচের পরিণতি কোন্ দিকে গড়ায় সে দিক নজর ছিল গোটা ক্রিকেট বিশ্বের। ওই ম্যাচের অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন ঘরে-বাইরের ক্রিকেটাররা।
4/9
শার্দুল ঠাকুর- হাত দুটো জোড়ো করে বসেছিলাম। আর প্রার্থনা করছিলাম ডিকে (দীনেশ কার্তিক) যেন এই বলে ছয় মেরে দেয়। বিশ্বাস করুন আমি জানতাম ও পারবে। এই মুহূর্তে ও এতটাই ফর্মে রয়েছে যে নেটে ওকে যেখানে বল করতাম ও হিট করতই।
5/9
যুজবেন্দ্র চাহল- আমি সব নখ খেয়ে ফেলেছিলাম।
6/9
মণীশ পাণ্ডে- আমি যতটা সম্ভব চেষ্টা করেছি, রোহিত দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছে কিন্তু ডিকে...ভগবান ওর হাত দিয়ে জয় এনে দিয়েছে।
7/9
সাকিব আল হাসান- দুঃখ পেয়েছি। কিন্তু অনেক কিছু শিখলাম। এই ম্যাচে আমরা এতটাই পজেটিভ ছিলাম যে দুঃখ পাওয়াটা বাঞ্ছনীয়। এর জন্য পুরোটাই ‘দায়ী’ ডিকে।
8/9
দীনেশ কার্তিক- গত কয়েক মাস ধরে আমার উপর সতীর্থরা বিশ্বাস রেখেছেন এটাই আমার বড় পাওয়া।
9/9
রোহিত শর্মা- ধন্যবাদ শ্রীলঙ্কার দর্শকদের। এভাবে গোটা ম্যাচকে সমর্থন জানানোর জন্য। এই টুর্নামেন্ট আমাদের কাছে মনে রাখার মতো। বিশেষ করে ডিকে-র ইনিংস। তবে, ডিকে-কে নীচে খেলানোর জন্য আমার মনে হয়েছে একদম শেষে একজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটারকে রাখা উচিত। হয়ত এই আইডিয়া কাজ করত বা করত না। কিন্তু এ দিন ফলে যায়।