1/7
নিজস্ব প্রতিবেদন: রথযাত্রা উৎসব মানেই খাদ্যরসিক বাঙালির কাছে মুড়ি, তেলেভাজা, পাপড় ভাজা খাওয়াতো আছেই, কিন্তু ওড়িশার রথযাত্রা কীভাবে বাংলার সংস্কৃতিতে ঢুকে পড়ল তা অনেকেরই জানা নেই। প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হয় হুগলি জেলার মাহেশের রথযাত্রাই (১৯৩৬ খ্রী) বাংলার প্রাচীনতম রথযাত্রা। যদিও জানা গিয়েছে ১৮৩৮ সালে রুপোর রথ বানিয়ে যাত্রা শুরু করেন রানি রাসমণি। কলকাতার মুক্তারামবাবু স্ট্রিটের মার্বেল প্যালেসের প্রাচীন রীতি মেনে রথযাত্রার ঐতিহ্যপূর্ণ। কালের নিয়ম মেনেই এখনও রথযাত্রা বাঙালিদের কাছে এক উৎসব।
2/7
photos
TRENDING NOW
3/7
4/7
পুরীর গজা: পুরীর রথযাত্রা উৎসবে বহু দূর থেকে প্রচুর মানুষ আসেন, কিন্তু Corona পরিস্থিতিতে এই সমাগম আপতত স্থগিত। তা বলে রথের প্রসাদের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হবেন না। ৪জনের জন্য গজা বানাতে প্রয়োজন: ১কাপ ময়দা,১/১/২টেবিলচামচ চালের গুঁড়ো, ২ টেবিল চামচ ঘি, প্রয়োজন অনুযায়ী জল নিয়ে চিনির সিরা বানাতে হবে। ১ কাপ চিনি, ১ কাপ জল, ১/৪;চা চামচ এলাচ গুঁড়ো দিয়ে বানান চিনির সিরা, এই গুলি দিয়েই সুন্দর স্বাদের মুচমুচে রসালো পুরীর গজা বানিয়ে নিন।
5/7
6/7
বেগুনি: বাঙালি বরাবরই ভাজাভাজুঅন্ত প্রাণ, আর তাই তেলেভাজা বাঙালির প্রিয়। আর রথে বাঙালি তেলেভাজা খাবেই। ১টা বেগুন কে টুকরো করে স্বাদমতো নুন দিয়ে দেড় কাপ বেসন ও আধ কাপ ময়দার সঙ্গে মেশান, এর মধ্যে পরিমাণমতো গরম মশলা গুঁড়ো, লঙ্কার গুঁড়ো, হলুদ গুঁড়ো, বেকিং পাউডার দিয়ে মিশিয়ে সাদা তেলে ভেজে গরম গরম বেগুনি পরিবেশন করুন।
7/7
আলুর চপ: অনেকেই রথের দিনে নিরামিষ খান। তাই নিরামিষ আলুর চপ বানান। বেসন স্বাদমতো নুন ও একটু চিনি দিয়ে জল দিয়ে ব্যাটার তৈরি করুন ও করে ভালো করে ফেটিয়ে নিতে হবে, সেদ্ধ আলু চটকে শুকনো কড়াইতে দিয়ে জল শুকিয়ে নুন দিন। তারপর আলু একটা থালায় ঢেলে ঠান্ডা হতে দিন। বাদাম ও শুকনো লঙ্কা একটি শুকনো প্যানে ভেজে নিন। ভাজা হয়ে গেলে, বাদামের খোসা ছাড়িয়ে নিন ও লঙ্কা আধা গুঁড়ো করে নিন। এবার আলুর মধ্যে ভাজা মসলা, বাদাম, ভাজা লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে মেখে নিন। ছোটো ছোটো চপের আকারে গড়ে বেসনে ডুবিয়ে গরম তেলে ভাজলেই তৈরি আলুর চপ।
photos