আরও বলেন, বন্যপ্রাণী উদ্ধারে ইচ্ছুক এমন আরও কিছু কিছু মানুষকে সরকারি উদ্যোগে প্রশিক্ষণ দিয়ে আরও উদ্ধারকারী বাড়ানোর প্রয়োজন। অবিলম্বে এই বিষয়ে বনমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে স্মারকলিপি জমা দেবেন তাঁরা।
2/7
গতবার বর্ষাকালের তুলনায় এবার আরও বেশি সাপ উদ্ধারের জন্য ফোন আসছে। সাপ, হরিণ, চিতাবাঘ, বনবিড়াল সহ অন্যান্য বন্যপ্রাণী উদ্ধারের জন্য প্রতিদিন অন্তত ১০টি করে ফোন আসছে । ময়নাগুড়ি, লাটাগুড়ি প্রভৃতি বন সংলগ্ন এলাকায় সীমিত সংখ্যক উদ্ধারকারী নিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
photos
TRENDING NOW
3/7
নন্দু বাবু জানান, খবর পেয়ে গিয়ে দেখি খাটের তলার এক কোণে কুণ্ডলী পাকিয়ে বসে আছে একটি স্পেকটিক্যাল কোবরা। সেটিকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এবারের প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতের ফলে বেশিরভাগ এলাকায় জল জমে গিয়েছে। ফলে সাপের আস্তানাগুলিতে জল ঢুকে যাওয়ায় তারা লোকালয়ে চলে আসছে।
4/7
সোমবার সকালে বাড়ির সবাই কৃষি কাজে বেরিয়ে যান। বিকেলে বাড়ি ফিরে ননী বাবু ঘরে ঢুকে দেখতে পান মেঝেতে মরে পড়ে আছে মুরগি দুটি। আর একটি গোখরো সাপ গামলায় রাখা ডিমগুলি খাচ্ছে। এরপরই তিনি খবর দেন ময়নাগুড়ির পরিবেশ কর্মী নন্দু রায়কে।
5/7
একদিকে যখন কেউটে 'ফাঁদে পড়েছে', অন্যদিকে তখন প্রচুর পরিমাণে দেশি মুরগির ডিম গিলে খেয়ে পেট ফুলে ঢোল গোখরোর। ময়নাগুড়ি মাধবডাঙার বাসিন্দা ননী রায় ছানা ফোটাবার জন্য দুটি গামলায় পোয়াল দিয়ে তাতে অনেকগুলি করে দেশি মুরগির ডিম সাজিয়ে শোবার ঘরের খাটের তলায় রেখে গত কয়েকদিন ধরে মুরগী দিয়ে তা দিতে বসিয়েছিলেন।
6/7
পরিবারের সদস্যরা সকালে মুরগির ডিম আনতে গিয়ে দেখতে পান জালে জড়িয়ে রয়েছে বিশালাকৃতি বিষধর কেউটে সাপ। পরে সেটিকে উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়রা বলেন, ওই বিষধর কেউটের পেটে অনেক ডিম রয়েছে, যার জন্য নড়তে-চড়তে পারছিল না ঠিক মতন।
7/7
নিজস্ব প্রতিবেদন : একেই বলে ফাঁদে পড়া! মুরগি ঘরের জালে জড়িয়ে গেল বিশালাকার বিষধর কেউটে। ঘটনাটি ঘটেছে ঘুটিয়ারি থানার জয় কৃষ্ণনগর গ্রামে। কৃষ্ণনগর গ্রামের বাসিন্দা পরিমল হালদারের বাড়ি মুরগি ঘরের জালে জড়িয়ে যায় বিশালাকৃতি একটি বিষধর কেউটে সাপ।