ব্রাজিল ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সৌদি আরব, দাবি সাও পাওলোর পত্রিকা এস্তাদাওর
ব্রাজিলের জাতীয় দল নিয়ন্ত্রিত হয় ফুটবল দলের ব্যবসায়িক সঙ্গীদের (পার্টনার) কথা অনুযায়ী, এমনই এক চাঞ্চল্যকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে সাও পাওলোর সংবাদপত্র এস্তাদাওতে। সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে ২০০৬ থেকে ব্রাজিলের ফুটবল দলের নিয়ন্ত্রক হল ব্যবসায়ীরা। ব্রাজিলের ফুটবল ফেডারেশন এবং সিমেন আইল্যান্ড নামের একটি আন্তর্জাতিক স্পোর্টস ইভেন্ট কোম্পানির মধ্যে চুক্তি হয়, আর সেই চুক্তি অনুযায়ী ব্রাজিল দলের খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়। এই দাবি করেছে ব্রাজিলের পত্রিকা এস্তাদাও। আন্তর্জাতিক স্পোর্টস ইভেন্ট কোম্পানিটি দাল্লাহ আল-বারাকা নামের একটি সৌদি কোম্পানির শাখা। যার মালিক সৌদি আরবের বিলিওনিয়ার সৌদি আবদুল্লাহ কামিল। পত্রিকার দাবি করা হয় সৌদি আরবের ওই কোম্পানির অঙ্গুলি হেলনেই ব্রাজিল দলে সুযোগ পেয়েছে অনেক আনফিট খেলয়াড়রা।
ওয়েব ডেস্ক: ব্রাজিলের জাতীয় দল নিয়ন্ত্রিত হয় ফুটবল দলের ব্যবসায়িক সঙ্গীদের (পার্টনার) কথা অনুযায়ী, এমনই এক চাঞ্চল্যকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে সাও পাওলোর সংবাদপত্র এস্তাদাওতে। সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে ২০০৬ থেকে ব্রাজিলের ফুটবল দলের নিয়ন্ত্রক হল ব্যবসায়ীরা। ব্রাজিলের ফুটবল ফেডারেশন এবং সিমেন আইল্যান্ড নামের একটি আন্তর্জাতিক স্পোর্টস ইভেন্ট কোম্পানির মধ্যে চুক্তি হয়, আর সেই চুক্তি অনুযায়ী ব্রাজিল দলের খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়। এই দাবি করেছে ব্রাজিলের পত্রিকা এস্তাদাও। আন্তর্জাতিক স্পোর্টস ইভেন্ট কোম্পানিটি দাল্লাহ আল-বারাকা নামের একটি সৌদি কোম্পানির শাখা। যার মালিক সৌদি আরবের বিলিওনিয়ার সৌদি আবদুল্লাহ কামিল। পত্রিকার দাবি করা হয় সৌদি আরবের ওই কোম্পানির অঙ্গুলি হেলনেই ব্রাজিল দলে সুযোগ পেয়েছে অনেক আনফিট খেলয়াড়রা।
ঘটনার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন ঘোরপাক খেলেও এই খবর ইতিমধ্যেই ক্ষোভ তৈরি করছে ব্রাজিল সমর্থকদের। এমনকি এই খবরের প্রভাব দেখা গিয়েছে ব্রাজিলেও। তীব্র কটাক্ষের সম্মুখীন হতে হয়েছে ব্রাজিলের ফুটবল ফেডারেশনকে।