খারিজ হয়ে গেল আইওএ-এর আবেদন, ভারতের অলিম্পিক ভবিষ্যৎ এখনও অনিশ্চিত
শাপমুক্তি ঘটল না ভারতের। ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (আইওএ) আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির (আইওসি) কাছে যে সমস্ত আধিকারিকদের নামে চার্জশিট গঠিত হয়েছে তাঁদেরকে দিয়েই কাজ চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি চেয়েছিল। আজ আইওএ-এর সেই আবেদন খারিজ করে দিল আইওসি। ফলে রিও অলিম্পিকে ভারতের যোগদানের সম্ভাবনা এখনও অনিশ্চিতই রয়ে গেল। অনিশ্চিত হয়ে গেল এদেশের ক্রীড়া ভবিষ্যতও।
শাপমুক্তি ঘটল না ভারতের। ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (আইওএ) আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির (আইওসি) কাছে যে সমস্ত আধিকারিকদের নামে চার্জশিট গঠিত হয়েছে তাঁদেরকে দিয়েই কাজ চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি চেয়েছিল। আজ আইওএ-এর সেই আবেদন খারিজ করে দিল আইওসি। ফলে রিও অলিম্পিকে ভারতের যোগদানের সম্ভাবনা এখনও অনিশ্চিতই রয়ে গেল। অনিশ্চিত হয়ে গেল এদেশের ক্রীড়া ভবিষ্যতও।
বুধবার বুয়েনস আইরেসে আইওসির এক্সিকিউটিভ বোর্ড অলিম্পিকে ভারতের ভাগ্য নিয়ে আলোচনায় বসে। সেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যদি আইওএ নিজেদের সংবিধান পরিবর্তিত করে অভিযুক্ত আধিকারিকদের বের করতে রাজি না হয় তাহলে অলিম্পিকে ভারতের যোগদনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে।
ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন আইওএ-এর বেশির ভাগ প্রস্তাব মেনে সংবিধানে পরিবর্তন আনলেও নির্বাচনের আগে অভিযুক্ত আধিকারিকদের সরিয়ে দিতে রাজি হয়নি। আইওসি-এর প্রস্তাব ছিল ভারতীয় ক্রীড়া জগতে সুশাসন ফিরিয়ে আনতে সংবিধান বদলিয়ে অভিযুক্ত প্রশাসকদের পাকাপাকিভাবে আইওএ থেকে দূরে সরিয়ে রাখার। আইওএ সেই প্রস্তাব না মানায় ভারতের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি থাকল।
তবে ভারতের উপর পাকাপাকিভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করার আগে আইওসি আইওএ-কে ফের সতর্কতা মূলক নোটিশ পাঠাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
নির্বাচন প্রক্রিয়াকে কেন্দ্র করে ২০১২-এর ডিসেম্বরে ভারতীয় ক্রীড়া অ্যাসোসিয়েশনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে আইওএ। সেই থেকে ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা ভারতীয় পতাকার ছত্রছায়ায় কোনও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারছেন না।