দুঃসময়েও সর্দার খানের পাশে মহমেডান স্পোটিং
ছয়ের দশকের শেষ দিকে কলকাতায় পা রেখেছিলেন ফুটবলে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার জন্য। তিন প্রধানে দাপিয়ে খেলে অর্থ, সম্মান প্রতিপত্তি সবই পেয়েছিলেন কলকাতা থেকেই। কিন্তু ৪০ বছর পর স্মৃতিমাখানো এই শহরে ফিরলেন চরম আর্থিক কষ্ট নিয়ে। আজ সর্দার খান একেবারে নিঃস্ব।
ছয়ের দশকের শেষ দিকে কলকাতায় পা রেখেছিলেন ফুটবলে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার জন্য। তিন প্রধানে দাপিয়ে খেলে অর্থ, সম্মান প্রতিপত্তি সবই পেয়েছিলেন কলকাতা থেকেই। কিন্তু ৪০ বছর পর স্মৃতিমাখানো এই শহরে ফিরলেন চরম আর্থিক কষ্ট নিয়ে। আজ সর্দার খান একেবারে নিঃস্ব।
এই প্রাক্তন ফুটবলারের বড় ছেলে ক্যান্সারে আক্রান্ত। তাঁর চিকিত্সার জন্য নিজের বসতবাড়িটুকুও হারিয়েছেন। তাই শরণাপন্ন হয়েছেন কলকাতার তিন বড় ক্লাবের। মুখ ফেরায়নি কলকাতা। মহমেডান স্পোটিং ইতিমধ্যেই ৫০ হাজার টাকা তাঁর হাতে তুলে দিয়েছে এবং এই ক্লাবের কর্তারা ব্যক্তিগত উদ্যোগে আরও ৫০ হাজার টাকা দিয়েছেন। অন্য ২ প্রধানের কর্মকর্তাদের কাছেও যাবেন সর্দার।
তাঁর এই দুঃসময়েও মহমেডান ক্লাবে এসে অনেকটাই নস্টালজিক হয়ে পড়লেন সর্দার খান। স্মৃতি মন্থনে উঠে এসেছে ৪০ বছর আগের বেশ কিছু মূহুর্তের কথাও।