চলতি লিগে প্রথম তিন ম্যাচেই জয়ের মুখ দেখেনি মোহনবাগান। ভবানীপুর এবং রেনবোর সঙ্গে ড্র করার পর ঐতিহ্য়ের ডার্বিতে, ইস্টবেঙ্গলের কাছেও হেরে যায় মেরিনার্স। শেষ চার ম্যাচের মধ্যে দু’টিতে জয় এবং দু’টিতে হার দেখেছে। অবশেষে পঞ্চম ম্য়াচে জয়ের মুখ দেখলেন ডেগি কার্ডোজোর শিষ্য়রা। পাঁচ ম্য়াচে পাঁচ পয়েন্ট নিয়ে।
এদিন নৈহাটিতে ম্য়াচের ২২ মিনিটে টংসিনের গোলে এগিয়ে যায় মোহনবাগান। পিয়ারলেসের ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে পেনাল্টি বক্সের বাইরে থেকে জোরাল শট নেন টংসিন। বিপক্ষের গোলকিপার সত্যব্রত মান্না ডাইভ দিয়েও বলের নাগাল পাননি। দেখতে গেলে এই গোলটি ছাড়া মোহনবাগানের খেলা নিয়ে বিশেষ কিছু বলার নেই।
ম্য়াচের দ্বিতীয়ার্ধে তুমুল বৃষ্টি হয়। দৃশ্য়মানতা কমে যায়। তবে পিয়ারলেস 'ফিয়ারলেস' হয়েই একের পর এক গোলের আক্রমণ করেছিল। কিন্তু কাজের কাজটা আর হয়নি। শেষ পর্যন্ত সুহেল ভাটরাই শেষ হাসি হাসেন। মোহনবাগানের পরের ম্য়াচ পুলিসের বিরুদ্ধে কল্য়াণীতে। দেখা যাক জয়ের রাস্তায় থাকে কিনা মেরিনার্স।
বলতে বলতে গোওওওল... থেকে বোলারের মাথার উপর দিয়ে তুলে ছয়! মূলত ক্রীড়া সাংবাদিকতায়, তবুও বিনোদন থেকে বিজ়নেস, সর্বত্র কলম-ক্যামেরায় বিচরণ। ২০১১ সালে সাংবাদিকতার বাইশ গজে ডেবিউ। প্রিন্ট-টিভি-ডিজিটাল, তিন ফরম্যাট মিলিয়ে ১৪ বছরের চলমান ইনিংস। লিখতে লিখতে কাট যায়ে রাস্তে...এমনই ভাবনা আজীবন শিক্ষানবিশের...
By accepting cookies, you agree to the storing of cookies on your device to enhance site navigation, analyze site usage, and assist in our marketing efforts.