চন্দননগরের আলোকসজ্জায় আপ্লুত সচিন তেন্ডুলকর, জানালেন কুর্ণিশ
নিজের টুইটার প্রোফাইলে চন্দননগরের আলোকসজ্জার প্রশংসা করেছেন।
নিজস্ব প্রতিবেদন : চন্দননগরবাসীর আজ মন খারাপ। উত্সবের আমেজ নেই আজ সকালে। ঢাকের বাদ্দি মিলিয়ে গিয়েছে। মাকে বিদায় জানিয়ে শহরবাসী আজ যেন মুখ ভার করে ঘুরছেন। তবে এমন দিনে তাঁদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য একখানা জবর খবর রয়েছে। চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর আলোকসজ্জা মন কেড়েছে ক্রিকেট কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকরের। তিনি নিজের টুইটার প্রোফাইলে চন্দননগরের আলোকসজ্জার প্রশংসা করেছেন। জানিয়েছেন এমন আলোকসজ্জা দেখে তিনি মুগ্ধ। না বিজয়া দশমীতে সশরীরে হাজির ছিলেন না মাস্টার ব্লাস্টার। তবে তিনি চন্দননগরের আলোকসজ্জার ভিডিয়ো কারও মারফত পেয়েছেন। আর সেই অসাধারণ ভিডিয়ো দেখার পর আবেগ ধরে রাখতে পারেননি সচিন। টুইট করে জানিয়েছেন মুগ্ধতার কথা।
আরও পড়ুন- সব ম্যাচের আগে বাজাতে হবে জাতীয় সঙ্গীত! সৌরভ গাঙ্গুলিকে চিঠি কোটিপতি ব্যবসায়ীর
We all have a lot of admiration, love and respect for our Armed Forces. Came across this wonderful video from the Jagadhatri Pooja procession at Chandannagar, West Bengal on Vijaya Dashami.
A tribute to the @IAF_MCC pic.twitter.com/MmYEPMPLxm
— Sachin Tendulkar (@sachin_rt) November 8, 2019
চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো মানেই আলোকসজ্জার বাহার। একের পর এক বারোয়ারি পুজো কমিটির আলোকসজ্জার আয়োজন সত্যিই মুগ্ধ হয়ে দেখার মতো। দশমীতে শোভাযাত্রা দর্শকদের মোহিত করেছে। আলোর খেলা দেখতে দূর-দুরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসেন চন্দননগরে। এবার মোট ৭৬টি পুজো কমিটি কার্নিভালে অংশ নিয়েছিল। নিরঞ্জনের পথে যাওয়ার পথে ছড়িয়েছে আলোকসজ্জার শোভা। আর সেই শোভা দেখে আপ্লুত হয়েছেন সচিন। একটি বারোয়ারি পুজো কমিটি এবার আলোকসজ্জায় ভারতীয় বায়ুসেনাকে স্যালুট জানিয়েছে। তা দেখে সচিন কুর্ণিশ জানিয়েছেন। সেই আলোকসজ্জার থিম ছিল, প্যারাসুটে সেনা নামছে, সামনে একটি বিমান পাক খেতে খেতে আক্রমণের জন্য এগোচ্ছে। সত্যিই সেই বারোয়ারি পুজো কমিটির এমন আলোকসজ্জা প্রশংসার দাবি রাখে। সচিন লিখেছেন, ''ভারতীয় সেনার জন্য আমাদের সবার মনে অসম্ভব শ্রদ্ধা, ভালবাসা রয়েছে। আমি চন্দনলগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর প্রসেসন-এর একটি ভিডিয়ো দেখলাম। ভারতীয় বায়ু সেনার প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ।''