Sonarpur: বঁটি দিয়ে বৌদিকে কুপিয়ে খুনের চেষ্টা, দেওরকে গণধোলাই স্থানীয়দের
বঁটি দিয়ে বৌদিকে কুপিয়ে খুনের চেষ্টা। বৌদির বাপের বাড়ির এলাকার লোকজনের হাতে গণধোলাইয়ের পরে রক্তাক্ত অবস্থায় পুলিসের হাতে আটক দেওর।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বঁটি দিয়ে বৌদিকে কুপিয়ে খুনের চেষ্টা। বৌদির বাপের বাড়ির এলাকার লোকজনের হাতে গণধোলাইয়ের পরে রক্তাক্ত অবস্থায় পুলিসের হাতে আটক দেওর।
পারিবারিক বিবাদের জেরে বঁটি দিয়ে বৌদিকে কুপিয়ে খুনের চেষ্টা। বৌদির বাপের বাড়ির এলাকার লোকজনের হাতে গণধোলাইয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় পুলিসের হাতে আটক দেওর। ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সোনারপুর থানার গোবিন্দপুর বারুলি স্কুল মাঠ এলাকায়। আক্রান্ত মহিলার নাম রত্না মল্লিক। অভিযুক্ত দেওরের নাম মিঠু মল্লিক।
আরও পড়ুন: Bengal Weather Today: শীতের আমেজ সামান্য ফিরলেও, ফের বাড়তে পারে তাপমাত্রা
অভিযুক্ত মিঠু মল্লিক এখন সোনারপুর থানায় আটক অবস্থায় চিকিৎসাধীন। আক্রান্ত রত্না দেবীর বাপের বাড়ির অভিযোগ দিনের পর দিন জামাই, মেয়ে এবং নাতনিদেরকে মারধর করত ওই মিঠু মল্লিক। মাঝে মাঝে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিত এমনই অভিযোগ মিঠু মল্লিকের মেয়ের। আজ রত্না দেবীকে বঁটি দিয়ে বেপরোয়া কোপানোর পর প্রতিবেশীরা রত্না দেবীকে প্রথমে সুভাষগ্রাম প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করে। অবস্থার অবনতি দেখে সেখান থেকে কলকাতার স্থানান্তরিত করা হয়।
গোবিন্দপুরে মেয়ের প্রতিবেশীদের কাছ থেকে খবর পান নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার বাসিন্দা রত্না দেবীর বাবা-মা। রত্না দেবীর বাপের বাড়ির লোকজন এবং এলাকার লোকজন গিয়ে গোবিন্দপুর এলাকায় ধরে ফেলে মিঠু মল্লিককে। তারপরে নরেন্দ্রপুরে তুলে আনা হয় তাঁকে। সেখানে বেধড়ক মারধর করে নরেন্দ্রপুর থানায় পুলিসের হাতে তুলে দেওয়া হয় তাঁকে। পরে নরেন্দ্রপুর থানার হাত থেকে তাকে তুলে দেওয়া হয় সোনারপুর থানার পুলিসের হাতে।