Canning: তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল, ক্ষতির মুখে অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা
এলাকাবাসীর দাবি ২০১৯ সালে বিধায়ক শ্যামল মন্ডল থাকাকালীন তাদের পরিষেবা দেওয়ার জন্য একটি অ্যাম্বুলেন্স দেন প্রাক্তন পঞ্চায়েত সভাপতি বলাই মহান্তের হাত ধরে। শ্যামল মন্ডল বিধায়ক থাকাকালীন পরিষেবা পেয়েছিলাম। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক কারণে অ্যাম্বুলেন্সটি বন্ধ করে রাখা হয়। আবার এলাকার এক অংশের বাসিন্দাদের দাবি পুরনো এম্বুলেন্সটার ক্ষতি হলেও পরিষেবা থেকে বঞ্চিত নেই এলাকার বাসিন্দারা। কারণ এখনকার বিধায়ক পরেশ রাম দাসের নিজের উদ্যোগে একটি অ্যাম্বুলেন্স ক্যানিং-এ রাখা আছে। এই এলাকায় কিছু হলে সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্স এসে পরিষেবা দেয়।
প্রসেনজিৎ সর্দার: তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলের কারণে, ধীরে ধীরে ক্ষতির মুখে অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা। অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
গোষ্ঠী কোন্দলে কারণে, ক্ষতির মুখে পড়েছে সরকারি অ্যাম্বুলেন্স। ঘটনাটি ক্যানিং পশ্চিম বিধানসভার গোপালপুর অঞ্চলের। দীর্ঘ এক বছর ধরে পড়ে রয়েছে একটি সরকারি অ্যাম্বুলেন্স। অ্যাম্বুলেন্স টি দেওয়া হয়েছিল ২০১৯ সালে। তৎকালীন বিধায়ক শ্যামল মন্ডলের সময় অঞ্চল সভাপতি বলাই মাহান্তি বিধায়কের হাত থেকে এলাকায় অ্যাম্বুলেন্সটি নেন সাধারণ মানুষকে পরিষেবা দেওয়ার জন্য।
আরও পড়ুন: Bengal Weather Today: বুধবার পর্যন্ত বৃষ্টি নেয় রাজ্যে, মহানগরের আকাশ মেঘলা হলেও বেলায় বাড়বে গরম
এলাকাবাসীর দাবি ২০১৯ সালে বিধায়ক শ্যামল মন্ডল থাকাকালীন তাদের পরিষেবা দেওয়ার জন্য একটি অ্যাম্বুলেন্স দেন প্রাক্তন পঞ্চায়েত সভাপতি বলাই মহান্তের হাত ধরে। শ্যামল মন্ডল বিধায়ক থাকাকালীন পরিষেবা পেয়েছিলাম। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক কারণে অ্যাম্বুলেন্সটি বন্ধ করে রাখা হয়। এর ফলে পরিষেবা থেকে প্রায় বছর খানেক বঞ্চিত এলাকার বাসিন্দারা। আবার এলাকার এক অংশের বাসিন্দাদের দাবি পুরনো এম্বুলেন্সটার ক্ষতি হলেও পরিষেবা থেকে বঞ্চিত নেই এলাকার বাসিন্দারা। কারণ এখনকার বিধায়ক পরেশ রাম দাসের নিজের উদ্যোগে একটি অ্যাম্বুলেন্স ক্যানিং-এ রাখা আছে। এই এলাকায় কিছু হলে সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্স এসে পরিষেবা দেয়।
আরও পড়ুন: TMC: ৭ দিনের মধ্যে হাজিরা! দণ্ডিকাণ্ডে প্রদীপ্তা চক্রবর্তীতে তলব পুলিসের...
প্রাক্তন অঞ্চল সভাপতি বলাই মহান্তির বলেন পরিচর্যার অভাবে অ্যাম্বুলেন্সটি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু গোষ্ঠীকন্দল নিয়ে তিনি কিছু না বললেও তিনি জানান পঞ্চায়েতে তার পদ হারানোর পর থেকে পঞ্চায়েতের তরফে আর কেউ অ্যাম্বুলেন্স রক্ষণাবেক্ষণ করার দায়িত্ব নেয়নি। তাই পরিষেবা থেকে এলাকা মানুষ বঞ্চিত। তিনি আরও বলেন ওই এলাকায় ৭-৮ লক্ষ্য টাকা দিয়ে নতুন অ্যাম্বুলেন্স না কিনে যদি ২৫-৩০ হাজার টাকা দিয়ে অ্যাম্বুলেন্সটি সারিয়ে নেওয়া যায় তাহলে সবদিক থেকেই সুবিধা হবে।