নিজস্ব প্রতিবেদন: সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জারি করা নির্দেশিকায় ব্যাহত পেট্রাপোলের সীমান্ত বাণিজ্য। মঙ্গলবার থেকে বন্ধ আমদানি রফতানি। বুধবার একটিও গাড়ি ভারত থেকে বাংলাদেশে যায়নি। পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকেও কোনও গাড়ি এদেশে আসেনি। তবে যাত্রী চলাচল আগের মতোই স্বাভাবিক রয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি সপ্তাহে নতুন নির্দেশিকায় সীমান্তরক্ষী বাহিনী জানায় যে কোনও ক্লিয়ারিং এজেন্ট এদেশ থেকে বাংলাদেশে যেতে পারবে না। পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে এদেশে প্রবেশ করতে পারবে না। এতদিন ধরে বিশেষ পরিচয় পত্র দেখিয়ে দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত করতেন ক্লিয়ারিং এজেন্টরা। কিন্তু বিএসএফ জানায়, চলতি মাসের ২৫ তারিখ থেকে বৈধ কাগজপত্র ছাড়া আর কোনও ক্লিয়ারিং এজেন্ট যাতায়াত করতে পারবেন না।



আরও পড়ুন, হাসপাতাল থেকে ছুটি পেতেই পোলবা কাণ্ডে গ্রেফতার পুলকার চালক


আরও পড়ুন, কালনায় ফাঁকা বাড়িতে ঘরে ঢুকে ছাগলকে 'ধর্ষণ' যুবকের!


সূত্রের খবর, দুই দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রফতানির জন্য গাড়ির পাস (Car Pass) সংগ্রহ করতে ক্লিয়ারিং এজেন্টদেরকে দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত করতে হয়। নতুন এই নির্দেশিকার ফলে সেই কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। যার ফলে মঙ্গলবার থেকে বন্ধ সীমান্ত বাণিজ্য। এখন এশিয়ার বৃহত্তম স্থলবন্দর পেট্রাপোল-বেনাপোল দিয়ে প্রতিদিন প্রায় এক হাজার গাড়ি যাতায়াত করে। আমদানি-রফতানি বন্ধ থাকায় এখন দুই দেশেই সার দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে গাড়ি, ট্রাক।



আরও পড়ুন, পরকীয়ায় বাধা, নিমতায় 'প্রেমিকদের' ডেকে এনে স্বামীকে পেটাল স্ত্রী!


আরও পড়ুন, মেচেদায় হাড়হিম করা ঘটনা! ট্রেনের মধ্যে পড়ে থাকা ট্রলি ব্যাগ খুলতেই বেরিয়ে এল...


যার জেরে সমস্যায় পড়েছে পচনশীল দ্রব্য রফতানিকারীরা। সমস্যায় পড়েছেন ট্রাকচালকরা। ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি কার্তিক চক্রবর্তী জানিয়েছেন, দু'দেশের ক্লিয়ারিং এজেন্টদের মধ্যে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আলোচনায় বিএসএফের কাছে সময় চাওয়া হয়েছে। যদিও এই বিষয়ে বিএসএফের পক্ষ থেকে কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।