ওয়েব ডেস্ক: রাস্তায় বের হতেও ভয় পাচ্ছেন ফাঁসিদেওয়ার ছোটপথুর মানুষজন। সব সময় ভয় ওই বুঝি সে এসে পড়ল!  গোটা গ্রামটাই কাঁপছে চিতা বাঘের আতঙ্কে। বন দফতর খাঁচা পেতেও বাঘ ধরেতে পারেননি। গোটা গ্রামটাতেই কেমন যেন একটা আতঙ্কের পরিবেশ... সব সময় ভয় ওই বুঝি সে  এসে পড়ল ! দিব্বি নিশ্চিন্তে ছিলেন ছোটপথু গ্রামের লোকজন... কিন্তু হঠাত্ই ছন্দপতন। গ্রামে উদ্ধার হয় দুটি গরুর দেহাংশ। এলাকায় মেলে চিতাবাঘের পায়ের চাপ।বনদফতর এসে ফাঁদ পাতলেও, চিতাবাঘ ধরা পরেনি...।এর মধ্যেই গ্রামের এক মহিলা ফের দাবি করেন তিনি  চিতাবাঘ দেখতে পেয়েছেন। চিতাবাঘের আতঙ্ক ছোটপথুতে নতুন নয়। ১৯৯০ সালে এই অঞ্চলে চিতাবাঘের হামলায় জখম হন ১২ জন। সেই আতঙ্কের স্মৃতি আজও দগদগে গ্রামবাসীদের মনে।এবারও তাই, চিতাবাঘের কথা ছড়িয়ে পড়তেই ভয়ে রয়েছে গোটা গ্রাম।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন মালবাজারের ওয়াসাবাড়ি এলাকায় এ বছর আর ধান চাষ করছেন না চাষিরা


আর সব থেকে বেশি ভয় পেয়েছে ছোট ছেলে মেয়েরা। কোথায় গেল চিতাবাঘ? খবর পেয়েই গ্রামে পৌছেছে বন দফতর। গ্রামে যে চিতাবাঘ ঢুকছে, সে কথা মানছেন কার্শিয়ং ডিভিশনের বাগডোগরা রেঞ্জের বনকর্মীরা। চিতার খোঁজে রীতিমতো চিরুনি তল্লাসি চলেছে গ্রামে। তবে তাঁর দেখা মেলেনি।


আরও পড়ুন  বছর চারেকের শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু বারুইপুরের শাঁখারিপুকুরে, খুনের অভিযোগ পরিবারের