নিজস্ব প্রতিবেদন:  প্রসূতি মৃত্যুতে চিকিত্সায় গাফিলতির অভিযোগ। মঙ্গলবার সকাল থেকে উত্তপ্ত  কাঁথি মহাকুমা হাসপাতাল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোমবার বিকালে মারিশদা ভাজা চাউলির নন্দগোপাল দাসের স্ত্রী লক্ষ্মীরানি দাস প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে  কাঁথি হাসপাতালে ভর্তি  হন।  সন্ধ্যায় কাঁথি হাসপাতালের  চিকিত্সক নিরাপদ জানা লক্ষ্মীকে অপারেশানের  জন্য ওটিতে নিয়ে যান। রাতেই এক কন্যাসন্তানের জন্ম দেন লক্ষ্মী।  প্রসবের কিছুক্ষণ পর থেকেই রক্তক্ষরণ শুরু হয় লক্ষ্মীরানির। নার্সরা সেকথা চিকিত্সককে জানান। অভিযোগ, একাধিকবার জানানোর পরও  চিকিত্সক রোগীকে দেখতে যান না। রাতেই হাসপাতালে মৃত্যু হয় লক্ষ্মীরানির। মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে যাওয়ার পর লক্ষ্মীর মৃত্যুর কথা তাঁর পরিবারকে জানানো হয়।


আরও পড়ুন: মুকুল, জয়প্রকাশদের সঙ্গেই বৈঠক করতে হবে রাজ্যকে, স্পষ্ট জানাল হাইকোর্ট


অভিযোগ, লক্ষ্মীর স্বামীকে দিয়ে হাসপাতালের তরফে একটি কাগজেও সই করিয়ে নেওয়া হয়। এরপরই ক্ষেপে ওঠেন রোগীর পরিবারের সদস্যরা। হাসপাতালে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা। অভিযোগ, চিকিত্সকের গাফিলতিতেই লক্ষ্মীর মৃত্যু হয়েছে। রক্তক্ষরণ হলেও সঠিক সময়ে চিকিত্সা পাননি লক্ষ্নী। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জেরেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর। 


আরও পড়ুন: বাড়িতে ডেকে খুড়তুতো ভাইকে খুন, ধৃত


রোগীর পরিবার  কাঁথি মহাকুমা সুপারের কাছে একটি অভিযোগ দায়ের করেছে। কাঁথি মহাকুমা হাসপাতালে সুপার সব্যসাচী চক্রবর্তী জানান, অভিযোগের ভিওিতে একটি তদন্ত কমটি গঠন করা হয়েছে। কাঁথি থানায় অভিযোগ দায়ের  করেছে রোগীর পরিবার।