ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড থেকে এভাবেই টাকা চুরি হচ্ছে!
আপনার কি ডেবিট কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ড আছে? যদি থাকে তবে অবশ্যই জেনে রাখুন এই তথ্যগুলো-
ওয়েব ডেস্ক: আপনার কি ডেবিট কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ড আছে? যদি থাকে তবে অবশ্যই জেনে রাখুন এই তথ্যগুলো-
স্কিমিং পদ্ধতি-
কার্ড রিডার স্লটে একটা ডেটা স্কিমিং ডিভাইস বসানো হয়। যখন গ্রাহক ওই রিডারে নিজের ডেবিট কিংবা ক্রেডিট কার্ড সোয়াইপ করেন, তখন ডেটা স্কিমিং ডিভাইসে ডেবিট কিংবা ক্রেডিট কার্ডের সব তথ্য নথিভুক্ত হয়ে যায়।
কার্ড ট্র্যাপিং-
এক ধরনের মেশিন, যা ডেবিট কিংবা ক্রেডিট কার্ডের ওপর যে নম্বর বসানো থাকে তা সহজেই রিড করতে পারে।
কার্ডের PIN চুরি-
এমনটা অনেকেই করে থাকেন, কার্ডের ওপর কিংবা কোনও কাগজে PIN-নম্বর লিখে রাখেন, যাতে তা ভুলে গেলেও দেখে দেখে কার্ড থেকে অর্থ সংগ্রহ করা যায়। এই পদ্ধতি অবলম্বন করার পিছনেই রয়েছে ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের অর্থ চুরি যাওয়ার আশঙ্কা। মন ভুলে অনেক ক্ষেত্রেই ATM কিয়স্কে PIN লেখা গোপন কাগজ কিংবা কার্ডটি ফেলে আসেন অনেকেই, আর এতেই সর্বশান্ত হওয়ার আশঙ্কা সব থেকে বেশি।
অনলাইন লেনদেন-
বর্তমানে ই-শপিংয়ের কোনও তুলনাই নেই। নেট দুনিয়ার গ্রাহক বাজার ঘুরে ঘুরে শপিং না করে ঘরে বসেই বাজার ঘুরে শপিং করেন। ক্রেডিট কিংবা ডেবিট কার্ডে শপিং করার যেমন এই সুবিধাটা গ্রাহক ভোগ করেন তেমনই এতে রয়েছে বিপদও। অনেক সময়ই যে কম্পিউটর থেকে ডেবিট কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ডের সমস্ত নথি অনলাইন শপিংয়ের জন্য এনলিস্ট করা হয়, তা 'ওয়ান টাইম ইউসে'র বদলে সেভ হয়ে যায়। আর এতেই বিপদ।
কীস্ট্রোক লগিং-
পাসওয়ার্ড (PIN) টাইপ করার পর, একটি সফটওয়ার দিয়ে তা ট্র্যাপ করে নেওয়া।
পাবলিক Wi-Fi-
পাবলিক Wi-Fi-দিয়ে প্রোফাইল এবং অ্যাকাউন্টের যাবতীয় তথ্য ট্র্যাপ করা হ্যাকারদের পক্ষে সবথেকে সহজ।