মরুভূমির মাঝে চলছে গুগলের কর্মযজ্ঞ, যার ফল গোটা দুনিয়াকে বদল দেবে!

বলা হচ্ছে এটা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় সিক্রেট। এমন এক সিক্রেট যার কথা গুগল কাউকে জানাতে চাই না। হ্যাঁ, কাউকে নয়। নিউ মেক্সিকো মরুভূমির মাঝে একেবারে গোপনে চলছে এই কর্মযজ্ঞ। যেখানে কাজ করছেন দুনিয়ার সেরা বিজ্ঞানী, আইটি বিশেষজ্ঞরা। তবে পুরো প্রজেক্টটার কথা, আর আসল উদ্দেশ্যর কথা জানেন গুগলের মাত্র হাতে গোনা শীর্ষ কয়েকজন কর্তা। গুগলের এই সিক্রেট ডেস্টার্ট প্রজেক্টের নাম স্কাইবেন্ডার। অনেক ড্রোন, বিশাল বড় রেডিও ট্রান্সমিটার দিয়ে সে এক বিশাল বড় গবেষণাগার। প্রতিদিন এই গবেষণার জন্য গুগলের খরচ হচ্ছে হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৮ সালে শেষ হবে এই প্রজেক্ট। ততদিন পর্যন্ত পুরো প্রজেক্টটা সিক্রেট রাখতে সমস্ত ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে গুগল। সাহায্য নেওয়া হয়েছে বিশ্বের তাবড় তাবড় গোয়েন্দা সংস্থার।

Updated By: May 8, 2016, 04:09 PM IST
মরুভূমির মাঝে চলছে গুগলের কর্মযজ্ঞ, যার ফল গোটা দুনিয়াকে বদল দেবে!

ওয়েব ডেস্ক: বলা হচ্ছে এটা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় সিক্রেট। এমন এক সিক্রেট যার কথা গুগল কাউকে জানাতে চাই না। হ্যাঁ, কাউকে নয়। নিউ মেক্সিকো মরুভূমির মাঝে একেবারে গোপনে চলছে এই কর্মযজ্ঞ। যেখানে কাজ করছেন দুনিয়ার সেরা বিজ্ঞানী, আইটি বিশেষজ্ঞরা। তবে পুরো প্রজেক্টটার কথা, আর আসল উদ্দেশ্যর কথা জানেন গুগলের মাত্র হাতে গোনা শীর্ষ কয়েকজন কর্তা। গুগলের এই সিক্রেট ডেস্টার্ট প্রজেক্টের নাম স্কাইবেন্ডার। অনেক ড্রোন, বিশাল বড় রেডিও ট্রান্সমিটার দিয়ে সে এক বিশাল বড় গবেষণাগার। প্রতিদিন এই গবেষণার জন্য গুগলের খরচ হচ্ছে হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৮ সালে শেষ হবে এই প্রজেক্ট। ততদিন পর্যন্ত পুরো প্রজেক্টটা সিক্রেট রাখতে সমস্ত ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে গুগল। সাহায্য নেওয়া হয়েছে বিশ্বের তাবড় তাবড় গোয়েন্দা সংস্থার।

নিউ মেক্সিকোর স্পেসপোর্টে ১৫ হাজার স্কোয়ার ফুটের বিশাল গবেষণাগারটা তৈরি করা হয়েছিল ভার্দিন গালাকটিক স্পেসফ্লাইট প্রোগামের জন্য। সেটাতে এখন চলছে কর্মযজ্ঞ। কিন্তু কী হচ্ছে সেখানে? শুধু জানা গিয়েছে হাই ভোল্টেজ পাওয়ার, নাইট ভিশন ক্যামেরার মত এমন কিছু জিনিসের ব্যবহার করা হচ্ছে সেখানে।

ব্যস, ওটুকুই। আর কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। দাবি করা হচ্ছে ওই গবেষণাগার থেকে যা ফল পাওয়া যাবে, তাতে ক বছরের মধ্যেই ইন্টারনেটের ধারণা বদলে যাবে। গুগল অবশ্য স্পিকটি নট। কী হচ্ছে, কেন হচ্ছে, কবে হবে! এসব প্রশ্ন এই প্রজেক্টকে নিয়ে করা বারণ। পাছে কেউ জেনে যায়!

Tags:
.