লাল হলুদ ঝড়ে উড়ে গেল সবুজ-মেরুন, মুলারের হ্যাটট্রিক, জার্মানির কাছে ৪-০ পর্যুদস্ত রোনাল্ডোরা
বিশ্বকাপে নতুন তারার জন্ম হল! বায়ার্ন মিউনিখের ফরোয়ার্ডের পায়ের জাদুতে ধুলিস্যাৎ হয়ে গেল সি আর সেভেন মিথ। পর্তুগাল ডিফেন্সকে রীতিমত ছেলে খেলা করে এবারের বিশ্বকাপের প্রথম হ্যাটট্রিকটা করে ফেললেন জার্মানির থমাস মুলার। হামেলসের অনবদ্য হেড স্কোরলাইনের ফারাকটা আরও এক ধাপ প্রকট করল। জার্মানি-পর্তুগাল হাই ভোল্টেজ ম্যাচে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোকে অপ্রাসঙ্গিক করে তাঁর দলকে ৪-০ গোলে নাকানি চোবানি খাওয়ালেন জোয়াকিম লো-এর ছেলেরা।
বিশ্বকাপে নতুন তারার জন্ম হল! বায়ার্ন মিউনিখের ফরোয়ার্ডের পায়ের জাদুতে ধুলিস্যাৎ হয়ে গেল সি আর সেভেন মিথ। পর্তুগাল ডিফেন্সকে রীতিমত ছেলে খেলা করে এবারের বিশ্বকাপের প্রথম হ্যাটট্রিকটা করে ফেললেন জার্মানির থমাস মুলার। হামেলসের অনবদ্য হেড স্কোরলাইনের ফারাকটা আরও এক ধাপ প্রকট করল। জার্মানি-পর্তুগাল হাই ভোল্টেজ ম্যাচে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোকে অপ্রাসঙ্গিক করে তাঁর দলকে ৪-০ গোলে নাকানি চোবানি ঙ্খাওয়ালেন জোয়াকিম লো-এর ছেলেরা।
শুরু থেকেই অসম্ভব ছন্নছাড়া ছিল পর্তুগাল। কুৎসিত রক্ষণের দুর্বলতা ঢাকতে মাঠে রীতিমত মারামারি শুরু করে দেয় পর্তুগিজ বাহিনী। রিয়েল মাদ্রিদ ডিফেন্ডার পেপের ফাউলে খেলার ১২ মিনিটের মাথায় পেনাল্টির সুযোগ পান জার্মানরা। সুযোগের সৎ ব্যবহার করতে ভোলেননি মুলার। প্রথমার্ধের ৩০ মিনিটের মাথায় বরুসুয়া ডর্টমুন্ডের ডিফেন্ডার হামেলসের অন্যবদ্য হেডে ২-০ এগিয়ে যান জার্মানরা। এরপর আবার সেই মুলারকেই ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন পেপে। ২০০৬ সালে জিদানের ঢঙে মুলারকে গুঁতিয়ে লাল কার্ড দেখেন তিনি। ১০ জনের পর্তুগাল টিমকে এরপর ক্লাব স্তরে নামিয়ে আনেন ওজিলরা। পেপে বেরিয়ে যাওয়ার পরেই প্রর্থমার্দ্ধের ইনজুরি টাইমে মুলারের পা থেকে আসে জার্মানির তৃতীয় গোলটি। দ্বিতীয়ার্ধে ৭৮ মিনিটে হামেলসের গোছানো পাসে পর্তুগিজদের কফিনে শেষ পেরেকটি পোঁতেন সেই মুলার।
এবং সি আর সেভেন। আজকের দিনটা বোধহয় তিনি আর মনে রাখতে চাইবেন না। অথবা মুলারের গোলগুলো তাঁকে দুঃস্বপ্নের মত তাড়া করবে সারা জীবন। প্রত্যাশার সব ফানুস ফুটো করে দিয়ে জীবনের অন্যতম খারাপ ম্যাচটা খেলে ফেললেন ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলার। সারা ম্যাচে একবার মাত্র তেকাঠির দিকে ঠিকঠাক শট মেরেছেন রোনাল্ডো। হাঁটুর ব্যাথায় তিনি যে এখনও বেশ কাবু আজকের ম্যাচ তার প্রমাণ দিয়ে গেল।