আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে 'গলদ' আছে, নাসা'কে নিজের ভুল ধরিয়ে দিল ১৭ বছরের কিশোর
১৭ বছরের ব্রিটিশ ছাত্রের নজরে এল নাসার তথ্য বিভ্রাট! স্কুলের পদার্থবিদ্যার প্রজেক্ট করতে গিয়েই নাসা'র ভুল সনাক্ত করল ১৭ বছরের কিশোর মাইলস সলমন। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যে রেডিয়েশন সেন্সর রয়েছে তা সঠিক ভাবে কাজ করছে না, আর এই কারণেই নাসা'র তথ্যে বিভ্রাটের উদয়। ১৭ বছরের ব্রিটিশ কিশোরের এই দাবি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে নাসা জানিয়ে দিয়েছে মাইলস সলমনের দাবি ঠিক। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যে রেডিয়েশন সেন্সর রয়েছে তা 'ভুল তথ্য' ক্যাপচার করছে, একথা স্বীকার করে নিয়েছে ন্যাশনাল এরোনটিক্স এবং স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।
ওয়েব ডেস্ক: ১৭ বছরের ব্রিটিশ ছাত্রের নজরে এল নাসার তথ্য বিভ্রাট! স্কুলের পদার্থবিদ্যার প্রজেক্ট করতে গিয়েই নাসা'র ভুল সনাক্ত করল ১৭ বছরের কিশোর মাইলস সলমন। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যে রেডিয়েশন সেন্সর রয়েছে তা সঠিক ভাবে কাজ করছে না, আর এই কারণেই নাসা'র তথ্যে বিভ্রাটের উদয়। ১৭ বছরের ব্রিটিশ কিশোরের এই দাবি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে নাসা জানিয়ে দিয়েছে মাইলস সলমনের দাবি ঠিক। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যে রেডিয়েশন সেন্সর রয়েছে তা 'ভুল তথ্য' ক্যাপচার করছে, একথা স্বীকার করে নিয়েছে ন্যাশনাল এরোনটিক্স এবং স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।
তথ্য বিভ্রাটের বিষয়টি আপাত দৃষ্টিতে আবিষ্কার করার পরই নাসা'কে (ন্যাশনাল এরোনটিক্স এবং স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) মেল পাঠায় ওই কিশোর। জবাবে নাসা'র পক্ষ থেকে ১৭ বছর বয়সী কিশোরের এই অনুসন্ধানকে 'প্রশংসা' করা হয়েছে, সঙ্গে মাইলস সলমনকে আমন্ত্রণও জানিয়েছে নাসা।