মার্কিনি বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞার ওঠাতে ফের রাষ্ট্রসংঘে আবেদন জানাতে চলেছে কিউবা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপিয়ে দেওয়া বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা ওঠাতে ফের রাষ্ট্রসংঘে আবেদন জানাতে চলেছে কিউবা। নিষেধাজ্ঞা উঠলে রফতানির হাত ধরে বাড়তি লাভের আশা দেখছে কিউবার মানুষ। সেজন্যই গত বাইশ বছর ধরে মার্কিনি ফতোয়ার বিরুদ্ধে বার বার সরব হয়েছে লাতিন আমেরিকার ওই ছোট্ট দ্বীপরাষ্ট্রটি। তবে বরাবারই নিজেদের অবস্থানে অনড় থেকেছে ওয়াশিংটন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপিয়ে দেওয়া বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা ওঠাতে ফের রাষ্ট্রসংঘে আবেদন জানাতে চলেছে কিউবা। নিষেধাজ্ঞা উঠলে রফতানির হাত ধরে বাড়তি লাভের আশা দেখছে কিউবার মানুষ। সেজন্যই গত বাইশ বছর ধরে মার্কিনি ফতোয়ার বিরুদ্ধে বার বার সরব হয়েছে লাতিন আমেরিকার ওই ছোট্ট দ্বীপরাষ্ট্রটি। তবে বরাবারই নিজেদের অবস্থানে অনড় থেকেছে ওয়াশিংটন।
সিগার আর দুর্দান্ত কফির জন্য জগতজোড়া নাম কিউবার। অথচ সেই হাভানা সিগার বা কিউবান কফির স্বাদ পৌঁছয় না নাকের ডগায় থাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সৌজন্যে ওয়াশিংটনের বাণিজ্যিক ফতোয়া। বাষট্টি সাল থেকে যা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে লাতিন আমেরিকার কমিউনিস্ট শাসিত ছোট্ট দ্বীপ রাষ্ট্রটির ওপর। এবারে সেই নিষেধাজ্ঞা তুলতেই রাষ্ট্রসংঘে আবেদন জানাচ্ছে কিউবা।
পৃথিবী জুড়ে কিউবান কফির প্রচুর চাহিদা থাকলেও মার্কিন নিষেধাজ্ঞার জেরে এই কফির রফতানিও বন্ধ।
তবে এবারই প্রথম নয়। গত ২২ বছর ধরে লাগাতার মার্কিন বাণিজ্যিক ফতোয়ার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রসংঘে আবেদন জানিয়েছে কিউবা। দাবির সমর্থনে সংখ্যা গরিষ্ঠ দেশকে পাশেও পেয়েছে। গত বছর ১৬৮টি সদস্য দেশের মধ্যে একমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইজরায়েল এবং প্রশান্ত মহাসাগরের ছোট্ট দেশ পালাউ ছাড়া সকলেই একবাক্যে নিষেধাজ্ঞার নিন্দা করেছি।
যদিও তারপরও নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে অনড় থেকেছে ওয়াশিংটন। ফলে এবারেও রাষ্ট্রসংঘের ভোটাভুটি শেষপর্যন্ত মার্কিন নীতিতে কোনও প্রভাব ফেলতে পারবে না বলে মনে করছে কূটনৈতিক মহল।