ঢাকার সঙ্গে বেজিংয়ের বন্ধুত্ব কী প্রভাব ফেলবে ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কে?
কলকাতা: স্বাধীনতার ৪৫ তম বসন্তে এসে উপনীত হয়েছে বাংলা ভাষার দেশ বাংলাদেশ। প্রতিবেশী দেশের স্বাধীনতায় আপ্লুত বঙ্গও। বাংলাদেশের মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। টুইটারে অভিনন্দন বার্তা দিয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রীও। ২০০৮ থেকেই বাংলাদেশের মসনদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরের কন্যা শেখ হাসিনা। ক্ষমতায় আসার পর থেকেই ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের বন্ধন আরও দৃঢ় করেছেন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরাই। পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতার হস্তান্তর হওয়ার পর মমতা বন্দোপাধ্যায়ও বাংলাদেশের প্রতি আন্তরিকতা প্রকাশ করেছেন। তবে প্রত্যেকবারই বাংলাদেশের ইচ্ছে পূরণে অসম্মতই থেকেছে ভারত। তিস্তা চুক্তি এখনও স্বাক্ষরিত হয়নি দুই দেশের মধ্যে। তবে দুই দেশের মধ্যে বন্ধুতায় কোনও ফাটল আসেনি। কিন্তু চিনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক উষ্ণ হতেই ঠাণ্ডা ঘরে চলে এসেছে ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক।
২০১৩ সালে চিনের সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল বাংলাদেশের। সেই চুক্তি অনুযায়ী চিনের কাছ থেকে একটি সাবমেরিন কেনে বাংলাদেশ, গত মাসেই সেই সাবমেরিন পৌঁছেছে বাংলাদেশের কাছে। আর এতেই ভারত-বাংলাদেশের কূটনৈতিক মহলে দানা বাঁধতে শুরু করেছে নানান প্রশ্ন।
ঐতিহাসিক “বাংলাদেশ বিজয় দিবস” উপলক্ষে দুই বাংলার মা, ভাই ও বোনেদের জানাই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 16, 2016
সেলাম ও অভিনন্দন জানাই বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় সেনাবাহিনীকে তাদের অসামান্য সাফল্যের জন্য।
জয় বাংলা, জয় হিন্দ।
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 16, 2016
Vijay Diwas is a fitting reminder of the valour & sacrifice of all those who fought courageously in the 1971 war. Tributes to them.
— Narendra Modi (@narendramodi) December 16, 2016