লন্ডনে পুজোর টানে
পুজো মানে ঘরের টানে ফেরা। পুজো মানে ফেলে আসা সময়কে একটু ছুঁয়ে দেখা। কিন্তু, সুদূর লন্ডনের পুজোয় কি সেই নস্টালজিয়ায় মজতে পারেন সেখানে বসবাসকারী বাঙালি পরিবারগুলি? হয়তো কলকাতাকে, পশ্চিমবঙ্গকে মিস করেন অনেকেই। আবার প্রবাসের পুজোকেই আপন করে নিয়েছেন এমন মানুষের সংখ্যাও কম নয়। তবু, পুজোর চারটে দিনে কোথায় যেন অনুভব করেন শিকড়ের টান।
পুজো মানে ঘরের টানে ফেরা। পুজো মানে ফেলে আসা সময়কে একটু ছুঁয়ে দেখা। কিন্তু, সুদূর লন্ডনের পুজোয় কি সেই নস্টালজিয়ায় মজতে পারেন সেখানে বসবাসকারী বাঙালি পরিবারগুলি? হয়তো কলকাতাকে, পশ্চিমবঙ্গকে মিস করেন অনেকেই। আবার প্রবাসের পুজোকেই আপন করে নিয়েছেন এমন মানুষের সংখ্যাও কম নয়। তবু, পুজোর চারটে দিনে কোথায় যেন অনুভব করেন শিকড়ের টান। লন্ডনের ক্যামডেনে সেই নস্টালজিয়াকেই আঁকড়ে ধরে দুর্গা পুজোতে সামিল হয়েছেন সেখানকার প্রবাসীরা।
লন্ডনের প্রাচীনতম দুর্গাপুজো। পঞ্চাশবছর আগে এই ক্যামডেন সেন্টারে শুরু হয়েছিল এই পুজো। আজও পুজোর কটা দিন আকর্ষণের কেন্দ্রে থাকে এই পুজো। ক্যামডেন সেন্টারের পুজোর অন্যতম পৃষ্ঠপোশক শিল্পপতি লক্ষ্মী মিত্তল। অষ্টমীতে তিনিই এসেছিলেন পুজো প্রাঙ্গণে। ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়েই দিলেন অঞ্জলি।