এসে গেল উড়ন্ত সাইকেল
রাস্তা দিনদিন যা গাড়ি বাড়ছে, জ্যাম বাড়ছে, তাতে সাইকেল নিয়েও বেড়ানো মুশকিল হয়ে পড়ছে। তাছাড়া জল-কাদায় পরে সাইকেলের টায়ারটাও বাবরার খারাপ হচ্ছে। আর সাইকেল সারানোর যা খরচ পড়ে যাচ্ছে প্রতি বছর, তাতে নতুন একটাও হয়ে যায়। এই এতগুলো সমস্যার সমাধান করতে হাজির উড়ন্ত সাইকেল বা ফ্লাইং বাইসাইকেল। প্যারাগুয়েতে যে সাইকেলের টেস্ট ড্রাইভ হয়ে গেল। কদিনের মধ্যেই মিলে যাচ্ছে রাস্তায় চালানোর ছাড়পত্রও। এরপর রাস্তায় দেখবেন সাইকেল উড়ে চলেছে।
রাস্তা দিনদিন যা গাড়ি বাড়ছে, জ্যাম বাড়ছে, তাতে সাইকেল নিয়েও বেড়ানো মুশকিল হয়ে পড়ছে। তাছাড়া জল-কাদায় পরে সাইকেলের টায়ারটাও বাবরার খারাপ হচ্ছে। আর সাইকেল সারানোর যা খরচ পড়ে যাচ্ছে প্রতি বছর, তাতে নতুন একটাও হয়ে যায়। এই এতগুলো সমস্যার সমাধান করতে হাজির উড়ন্ত সাইকেল বা ফ্লাইং বাইসাইকেল। বুধবার চেক-এর রাজধানী প্রাগে সফলও হল প্রথম পরীক্ষামূলক উড়ান। কদিনের মধ্যেই মিলে যাচ্ছে রাস্তায় চালানোর ছাড়পত্রও। এরপর রাস্তায় দেখবেন সাইকেল উড়ে চলেছে। চেক রিপাবলিকের তিনটি সংস্থা মিলে বিশ্বের এই প্রথম উড়ন্ত বাইসাইকেল। ইলেকট্রিকে চলা দুটি বড় প্রপেলার যুক্ত এই বাইসাইকেল এখন পূর্ব ইউরোপের সবচেয়ে নজরকাড়া বিষয়। সামনে ও পিছনে থাকা প্রপেলার দুটি চলে ব্যাটারিতে।
৯৫ কিলোগ্রামের এই সাইকেল দুটো ব্যাটারিতে চলবে। ডানা থাকবে তিনটে, রাস্তায় চলতে চলতে উড়তে ইচ্ছা করলে বেলের জায়গায় থাকা রিমোটে ক্লিক করে ডানা মেলে ওড়া যাবে। একবার জ্বালানি ভরলে পাঁচ ঘন্টা ওড়া নিশ্চিন্ত। তবে দামটা একটু বেশী। হাজার দুয়েকের সাইকেলের দাম পড়বে লাখ দেড়েক টাকা (৪৬০০০ পাউন্ড)।