চুল্লি সরকারিকরণ নিয়ে ওলান্দ-মিত্তল বৈঠক আজ

মিত্তল গোষ্ঠীর প্রধান লক্ষ্মীনারায়ণ মিত্তলের সঙ্গে বৈঠক করলেন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া ওলান্দ। এর আগে সে দেশের বামপন্থী শিল্প পুনরুজ্জীবন দপ্তরের মন্ত্রী আর্নড মন্টেবার্গ আর্সেলর-মিত্তলকে `ফ্রান্সে চাই না` বলে দাবি করেন। উত্তর পূর্ব ফ্রান্সের ফ্লরাঞ্জ শহরের দুখানা নিষ্ক্রিয় ব্লাস্ট চুল্লি বিক্রি করার সরকারকে জানায় মিত্তলরা। ক্রেতা খুঁজে দেবার ব্যাপারে সরকারের সাহায্যও চায় তারা। শনিবারের মধ্যে সরকারের এই সংক্রান্ত তথ্য দেওয়ার কথা। শনিবার আসার আগেই এই বৈঠক হল। ওলান্দ বলেছেন চুল্লি দুটি বাঁচানোর জন্য সরকার তাদের জাতীয়করণ করার কথা ভাববে সরকার।

Updated By: Nov 28, 2012, 03:56 PM IST

মিত্তল গোষ্ঠীর প্রধান লক্ষ্মীনারায়ণ মিত্তলের সঙ্গে বৈঠক করলেন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া ওলান্দ। এর আগে সে দেশের বামপন্থী শিল্প পুনরুজ্জীবন দপ্তরের মন্ত্রী আর্নড মন্টেবার্গ আর্সেলর-মিত্তলকে `ফ্রান্সে চাই না` বলে দাবি করেন।
উত্তর পূর্ব ফ্রান্সের ফ্লরাঞ্জ শহরের দুখানা নিষ্ক্রিয় ব্লাস্ট চুল্লি বিক্রি করার সরকারকে জানায় মিত্তলরা। ক্রেতা খুঁজে দেবার ব্যাপারে সরকারের সাহায্যও চায় তারা। শনিবারের মধ্যে সরকারের এই সংক্রান্ত তথ্য দেওয়ার কথা। শনিবার আসার আগেই এই বৈঠক হল। ওলান্দ বলেছেন চুল্লি দুটি বাঁচানোর জন্য সরকার তাদের জাতীয়করণ করার কথা ভাববে সরকার।
সরকারি সূত্রে পাওয়া খবর, রাষ্ট্রপতি উপযুক্ত বিনিয়োগকারী খুঁজে পাবার লক্ষ্যে মিত্তল গ্রুপ এবং সরকারের মধ্যে শনিবার পর্যন্ত আলোচনা চালিয়ে যাবার অনুরোধ করেছেন।
অক্টোবর মাসে যখন আর্সেলর-মিত্তল ঘোষণা করে তারা ফ্লরাঞ্জের দুখানা চুল্লি বন্ধ করে দেবে, তখন থেকেই তা নিয়ে শ্রমিক এবং সরকারের একাংশের মধ্যে অসন্তোষ দেখা গিয়েছিল।
আর্নড মন্টেবার্গ এর আগে অভিযোগ করেছিলেন ফ্লরাঞ্জ শহরে চুল্লি বন্ধ করে দেবার উদ্দেশ্যে মিত্তল গ্রুপ মিথ্যাচার করেছে। মন্টেবার্গের অভিযোগ অনুযায়ী এর ফলে প্রায় ৬০০ মানুষ কাজ হারাবেন। একটি খবরের কাগজকে দেওয়া তাঁর বিবৃতি ছিল `আর্সেলর-মিত্তলকে আমরা ফ্রান্সে চাই না কারণ ফ্রান্সের প্রতি তাঁদের কোনো শ্রদ্ধা নেই। তাঁরা ২০০৬ থেকে একের পর এক মিথ্যা কথা বলে এসেছেন যা ফ্রান্সের প্রতি তাঁদের দায়বদ্ধতাকে প্রশ্ন করতে বাধ্য`।
অবশ্য পরে মন্টেবার্গ নরম হন এবং বলেন `ফ্রান্সে মিত্তল গ্রুপের অবস্থা বিপদাপন্ন নয়`।

.