নিজস্ব প্রতিবেদন: শনিবার আস্থাভোটের মুখোমুখি হচ্ছে ইমরান খান। আর ওই ভোটে হেরে গেলে মন্ত্রিত্ব ছাড়ে দেবেন বলে বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেছেন পাক প্রধানমন্ত্রী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বৃহস্পতিবার তিনি জানিয়ে দেন বিরোধী আসনে বসতে আপত্তি নেই। তবে কোনও রকম দুর্নীতির সঙ্গে তিনি আপোস করবেন না। রোজগারের জন্য তিনি রাজনীতিতে আসেননি।


আরও পড়ুন-'গ্রাম থেকে তুলে এনে হাত-পা ভেঙে দেব', ভোটের প্রচারে ফের স্বমেজাজে Susanta Ghosh


বুধবার গোপন ব্যালটের ভোটাভুটিতে পরাজিত হয়েছেন ইমরান(Imran Khan) ক্য়াবিনেটের অর্থমন্ত্রী আব্দুল হাফিজ। তিনি হেরেছেন বিরোধীদের যৌথ প্রার্থী ইউসুফ রাজা গিলানির(Yusuf Raja Gilani) কাছে। মনে করা হচ্ছে ইমরানের জোটের নেতারাই হাফিজের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছেন। ইমরানের অভিযোগ, টাকা নিয়ে ভোট কেনাবেচা হচ্ছে। এ কেমন গণতন্ত্র!


এদিন তাঁর ভাষণে ইমরান খান বলেন, অনেকে ভেবেছেন, আস্থাভোটের হুমকি দিলে অনেকের বিরুদ্ধে যে দুর্নীতির মামলা চলছে তা বন্ধ হয়ে যাবে। শনিবার আস্থা ভোট হবে। দলের সদস্যরা ভোট দিন। একবার বলুন আমার উপরে আস্থা নেই। বিরোধী আসনে বসব।


আরও পড়ুন-কড়া কমিশন, বিশেষ নজর বিগত ভোটে ৯০ শতাংশ 'মার্কস' পাওয়া বুথে


উল্লেখ্য,  সংসদের উচ্চকক্ষে হারার পর নিম্নকক্ষে নিজের শক্তি যাচাই করে নিতে চাইছেন ইমরান খান। উচ্চকক্ষের ভোটাভুটিকে অর্থমন্ত্রী আব্দুল হাফিজ পেয়েছেন ১৬৪ ভোট। ইউসুফ রাজা গিলানি পেয়েছেন ১৬৯ ভোট। এবার উচ্চকক্ষের চেয়ারম্যান ও ডেপুটি চেয়ারম্যান পদে ভোট হবে ১২ মার্চ। তার আগেই শনিবার নিম্ন কক্ষে আস্থা ভোটের সামনে ইমরান খান।