আইসিসের ৬৪ নম্বর ফতোয়ায় ধর্ষণের নিদান
'৬৪ নম্বর ফতোয়া'। ২০১৫ সালের ১৯ জুন এই ফতোয়া তৈরি করেছিল আইসিস সুপ্রিম। যা এবার সংবাদ সংস্থা রয়টারের হাতে এসে পৌঁছেছে। যেখানে বলা হয়েছে, 'মহিলা ক্রীতদাসের মালিকরা ইচ্ছে করলেই তাঁদের সঙ্গে সেক্স করতে পারেন।' সিরিয়া থেকে যে সব মহিলা ও মেয়েদেরকে বন্দি হিসেবে রাখা হয়েছে তাঁদের সঙ্গে অবাধ যৌন সঙ্গম করার নিদান রয়েছে ঐ ফতোয়াতে। যাকে এক কথায় বলা যায় 'যৌন দাসত্ব'।
ওয়েব ডেস্ক: '৬৪ নম্বর ফতোয়া'। ২০১৫ সালের ১৯ জুন এই ফতোয়া তৈরি করেছিল আইসিস সুপ্রিম। যা এবার সংবাদ সংস্থা রয়টারের হাতে এসে পৌঁছেছে। যেখানে বলা হয়েছে, 'মহিলা ক্রীতদাসের মালিকরা ইচ্ছে করলেই তাঁদের সঙ্গে সেক্স করতে পারেন।' সিরিয়া থেকে যে সব মহিলা ও মেয়েদেরকে বন্দি হিসেবে রাখা হয়েছে তাঁদের সঙ্গে অবাধ যৌন সঙ্গম করার নিদান রয়েছে ঐ ফতোয়াতে। যাকে এক কথায় বলা যায় 'যৌন দাসত্ব'।
আমেরিকার সেনাবাহিনীরা ইরাক ও সিরিয়াতে অভিযান চালানোর সময় এই ধরনের রোমহর্ষক তথ্যের অনুসন্ধান করে। পরবর্তীতে সংবাদ সংস্থা রয়টার সেই সব তথ্যের পর্যালোচনা করে এবং পরে তা প্রকাশ করে।
ঐ তথ্যে এও উঠে আসে, মা ও মেয়ে উভয়ের সঙ্গেই সেক্স করতেন আইসিসের সদস্যরা। ছাড় পায়নি ১২ বছরের মেয়েও। নির্বিচারেই চলত এই 'যৌন দাসত্ব'। আরও এমন তথ্য পাওয়া গিয়েছে যেখানে বলা হয়, 'আইসিস সদস্যদের পুরষ্কার হিসেবে তুলে দেওয়া হত অল্প বয়সী মেয়েদের'।