ভাইকে পথ ছেড়ে রাজনীতি থেকে বিদায় নিলেন ডেভিড মিলিব্যান্ড
রাজনীতি থেকে বিদায় নিচ্ছেন প্রাক্তন ব্রিটিশ বিদেশমন্ত্রী, লেবার পার্টির নেতা ডেভিড মিলিব্যান্ড। সাউথ শিল্ডের এমপি পদ থেকে তিনি ইস্তফা দেন। কিছুদিন ধরেই তাঁর ভাই, পার্লামেন্টের বিরোধী নেতা এড মিলিব্যান্ডকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে ডেভিডের মূলধারার রাজনীতিতে ফেরা নিয়ে গভীর জল্পনা চলছিল। সেই সব উড়িয়ে আজ রাজনীতির ময়দান থেকে স্থায়ী অবসর গ্রহণের কথা জানিয়ে দেন তিনি। ৪৭ বছরের লেবার পার্টির দীর্ঘদিনের এই নেতা চ্যারিটি সংগঠন ইন্টারন্যাশয়ানাল রেসকিউ কমিটির প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিয়ে নিউ ইয়র্কে পাড়ি দিচ্ছেন। তবে এই সিদ্ধান্ত যে তাঁর কাছে `খুবই কঠিন` ছিল তাও জানিয়েছেন ডেভিড।
রাজনীতি থেকে বিদায় নিচ্ছেন প্রাক্তন ব্রিটিশ বিদেশমন্ত্রী, লেবার পার্টির নেতা ডেভিড মিলিব্যান্ড। সাউথ শিল্ডের এমপি পদ থেকে তিনি ইস্তফা দেন।
কিছুদিন ধরেই তাঁর ভাই, পার্লামেন্টের বিরোধী নেতা এড মিলিব্যান্ডকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে ডেভিডের মূলধারার রাজনীতিতে ফেরা নিয়ে গভীর জল্পনা চলছিল। সেই সব উড়িয়ে আজ রাজনীতির ময়দান থেকে স্থায়ী অবসর গ্রহণের কথা জানিয়ে দেন তিনি। ৪৭ বছরের লেবার পার্টির দীর্ঘদিনের এই নেতা চ্যারিটি সংগঠন ইন্টারন্যাশয়ানাল রেসকিউ কমিটির প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিয়ে নিউ ইয়র্কে পাড়ি দিচ্ছেন। তবে এই সিদ্ধান্ত যে তাঁর কাছে `খুবই কঠিন` ছিল তাও জানিয়েছেন ডেভিড।
এড মিলিব্যান্ড তাঁর প্রতিক্রিয়ায় জানান, `ডেভিড মিলিব্যান্ড ছাড়া ব্রিটিশ রাজনীতি দুর্বল হয়ে পড়ল।`
২০১০-এ যখন ডেভিড মিলিব্যান্ডের রাজনৈতিক কেরিয়ার তুঙ্গে ঠিক তখনই দলীয় নেতা নির্বাচনে ভাই এড মিলিব্যান্ডের কাছে হেরে যান ডেভিড। ব্লেয়ার-পন্থী দাদাকে ট্রেড ইউনিয়ন এবং দলের বাম শিবিরের সহযোগিতায় খানিকটা অপ্রত্যাশিত ভাবেই হারিয়ে দেন এড। তার পরেই একদা বিদেশমন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করা ঝানু এই রাজনীতিবিদ পিছনের সারিতে চলে যান। তবে তাঁর পার্লামেন্ট এলাকা সাউথ শিল্ড থেকে তিনি কোনও দিনই মুখ ফেরাননি। এবার এমপি পদ থেকেও ইস্তফা দিয়ে রাজনীতি জীবনে ডেভিড স্থায়ী যবনিকা টানলেন বলেই মনে করছে ব্রিটেনের রাজনৈতিক মহল।
প্রসঙ্গত, ২০০৯-এ গর্ডন ব্রাউনের প্রধানমন্ত্রিত্বে ভারত সফরে আসেন ডেভিড মিলিব্যান্ড। তখন তিনি সেই দেশের বিদেশমন্ত্রী ছিলেন।