মাংখুট টাইফুনে বিধ্বস্ত হংকং-ফিলিপিন্স, মৃত ৪৯
বিপর্যয় মোকাবিলায় জাতীয় আবহাওয়া দফতর প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছে দক্ষিণ চিনের প্রশাসনক। মাংখুট ধীরে ধীরে দুর্বল হচ্ছে। তবে, ক্রমাগত বর্ষণে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে হংকংয়ের বেশ কিছু এলাকায়
নিজস্ব প্রতিবেদন: ঘণ্টায় ১৬২ কিলোমিটার বেগে মাংখুট টাইফুন আছড়ে পড়েছে দক্ষিণ চিন এবং হংকং উপকূলবর্তী এলাকায়। ঝড়ের কবলে ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে ৪৯জনের। বিধ্বস্ত হংকংয়ের উপকূলবর্তী জনবহুল এলকা। জানা যাচ্ছে, চিনের গুয়াংডং প্রদেশের ৭ টি শহরে কয়েক লক্ষ মানুষ ঘর ছাড়া। হংকং আবহাওয়া দফতর সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করেছে। বছরের সবচেয়ে ভয়াবহ ঝড় বলে জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর।
আরও পড়ুন- বাবা-মায়ের স্মার্টফোন আসক্তির প্রতিবাদে পথে নামল শিশুরা
সূত্রের খবর, বিপর্যয় মোকাবিলায় জাতীয় আবহাওয়া দফতর প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছে দক্ষিণ চিনের প্রশাসনক। মাংখুট ধীরে ধীরে দুর্বল হচ্ছে। তবে, ক্রমাগত বর্ষণে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে হংকংয়ের বেশ কিছু এলাকায়। জানা গিয়েছে, কয়েকশো উড়ান বাতিল করা হয়েছে। রবিবার হংকংয়ের বেশ কিছু রুটে ট্রেন চলাচলও ব্যাহত হয়েছে বলে চিনা রেলওয়ের গুয়াংঝু গ্রুপ কোম্পানির তরফে জানানো হয়েছে।
Starting a thread of various videos today in HK and Shenzhen as the world’s strongest storm #TyphoonManghkut wiping our cities. (Videos are not mine but collected from messages doing the rounds w WhatsApp and WeChat) pic.twitter.com/FXU5ITrFqN
— Jen Zhu (@jenzhuscott) September 16, 2018
Shek’O beach pic.twitter.com/cVV6hhDWnX
— Jen Zhu (@jenzhuscott) September 16, 2018
আরও পড়ুন- যুদ্ধে বিধ্বস্ত! খিদের জ্বালায় লতা-পাতা সেদ্ধ করে খাচ্ছে ইয়েমেনের মানুষ
মাংখুটের কবলে ফিলিপিন্সে আরও ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এখানেই মৃত্যু হয়েছে ৪৯ জনের। অত্যাধিক বর্ষণে বেশ কিছু জায়গায় ধস নামে। জানা গিয়েছে, করডিলেরা পাহাড়ে ধস নেমে মৃত্যু হয়েছে বেশ কয়েক জনের। ধসের জেরে কমপক্ষে ৪০ জন শ্রমিক আটকে রয়েছেন সোনা খনিতে।