ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা হিংস্র আক্রমণ, জোর করে ধর্মান্তরণের শিকার, দাবি মার্কিনি প্যানেলের
ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা 'হিংস্র আক্রমণ'-এর শিকার। ২০১৪ সালে মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এদেশে বেড়েছে জোর করে ধর্মান্তরণ। সঙ্ঘ পরিবারের মদতে চলছে 'ঘর ওয়াপসি'-র মত প্রচার। মার্কিন কংগ্রেসের তৈরি একটি প্যানেলের রিপোর্টে এমনটাই দাবি করেছে।
![ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা হিংস্র আক্রমণ, জোর করে ধর্মান্তরণের শিকার, দাবি মার্কিনি প্যানেলের ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা হিংস্র আক্রমণ, জোর করে ধর্মান্তরণের শিকার, দাবি মার্কিনি প্যানেলের](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2015/05/01/37483-india.jpg)
ওয়েব ডেস্ক: ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা 'হিংস্র আক্রমণ'-এর শিকার। ২০১৪ সালে মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এদেশে বেড়েছে জোর করে ধর্মান্তরণ। সঙ্ঘ পরিবারের মদতে চলছে 'ঘর ওয়াপসি'-র মত প্রচার। মার্কিন কংগ্রেসের তৈরি একটি প্যানেলের রিপোর্টে এমনটাই দাবি করেছে।
দ্য ইউনাইটেড স্টেটস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনল রিলিজিয়াস ফ্রিডোম (USCIRF) গতকাল ২০১৫ সালের বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এই রিপোর্টে, ওবামা প্রশাসনকে অনুরোধ করা হয়েছে, এই বিষয়ে যেন ভারত সরকারের উপর দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য চাপ বাড়ানো হয়। যে সমস্ত ধর্মীয় নেতারা সংখ্যালঘুদের ধর্মানুভূতির উপর আঘাত হানছেন, প্রকাশ্যে তাঁদের তিরস্কার করুক মোদী সরকার। দাবি মার্কিনি প্যানেলের।
যতই ভারতের নামের সঙ্গে ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্র শব্দ জোড়া থাকুক না কেন, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের প্রকৃত সুরক্ষা, সমানুধিকার ও ন্যায় বিচার দিতে এদেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটার বাকি। বলছে প্যানলটির রিপোর্ট।
গত কয়েক মাসে ভারতে ভয়াবহ হারে ধর্মীয় দাঙ্গার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। নিজেদের বক্তব্য পেশের আগে উদাহরণ হিসেবে এই ঘটনাগুলি উঠে এসেছে রিপোর্টিতে।
অন্যদিকে, এই রিপোর্ট প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ভারত সরকারের পক্ষে থেকে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। ভারতের সম্পর্কে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত জানা বোঝা থেকে এই রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। এর কোনও বাস্তব ভিত্তি নেই। জানিয়েছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক।