ধ্বংসস্তুপ থেকে ফিনিক্সের মত বেঁচে ফিরল রেশমা
সাভারের ভেঙে পড়া বহুতল থেকে সতেরো দিন পর জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হল এক তরুণীকে। বছর উনিশের তরুণীর নাম রেশমা খাতুন। শেষ দুদিন অভুক্তই ছিলেই রেশনা। ক্রমশ এগিয়ে আসছিল মৃত্যু। উদ্ধারকার্য চলার সময় সেনাবাহিনীর জওয়ানরা শুনতে পান গোঙানির শব্দ। ধ্বংসস্তুপ সরিয়ে উদ্ধার করা হয় রেশমা খাতুনকে। বহুতল ভেঙে ধ্বংসস্তুপ। বড় বড় যন্ত্র দিয়ে চলছে বাড়ির নীচে চাপা পড়ে থাকা একের পর দেহ উদ্ধারের কাজ। দুর্ঘটনার পর কেটে গেছে সতেরো দিন। ঘরের মানুষকে ফিরে পাওয়ার আশাও ছেড়ে দিয়েছেন তাদের পরিবার। শুক্রবারও চলছিল সাভারের বহুতল বাড়ির ধ্বংসস্তুপ থেকে দেহ উদ্ধারের কাজ। তখনই শোনা গেল গোঙানির শব্দ। ওয়ারেন্ট অফিসার রাজ্জাকই প্রথম দেখতে পান উনিশ বছরের রেশমাকে। ক্ষীন কন্ঠে রেশমা কোনওভাবে জানায়, বাঁচতে চায় সে।
সাভারের ভেঙে পড়া বহুতল থেকে সতেরো দিন পর জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হল এক তরুণীকে। বছর উনিশের তরুণীর নাম রেশমা খাতুন। শেষ দুদিন অভুক্তই ছিলেই রেশনা। ক্রমশ এগিয়ে আসছিল মৃত্যু। উদ্ধারকার্য চলার সময় সেনাবাহিনীর জওয়ানরা শুনতে পান গোঙানির শব্দ। ধ্বংসস্তুপ সরিয়ে উদ্ধার করা হয় রেশমা খাতুনকে। বহুতল ভেঙে ধ্বংসস্তুপ। বড় বড় যন্ত্র দিয়ে চলছে বাড়ির নীচে চাপা পড়ে থাকা একের পর দেহ উদ্ধারের কাজ। দুর্ঘটনার পর কেটে গেছে সতেরো দিন। ঘরের মানুষকে ফিরে পাওয়ার আশাও ছেড়ে দিয়েছেন তাদের পরিবার। শুক্রবারও চলছিল সাভারের বহুতল বাড়ির ধ্বংসস্তুপ থেকে দেহ উদ্ধারের কাজ। তখনই শোনা গেল গোঙানির শব্দ। ওয়ারেন্ট অফিসার রাজ্জাকই প্রথম দেখতে পান উনিশ বছরের রেশমাকে। ক্ষীন কন্ঠে রেশমা কোনওভাবে জানায়, বাঁচতে চায় সে।
সতেরো দিনের লড়াই। উদ্ধারের পর রেশমা জানিয়েছে মেঝেয় পড়ে থাকা জল ও আর সঙ্গীদের পড়ে থাকা খাওয়ার খেয়ে বেঁচে থাকার লড়াই চালিয়ে গিয়েছে সে। শেষ দুদিন তাও গিয়েছিল ফুরিয়ে। ক্রমশ মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথেই দেখা দিল জীবনের আলো।
বাঁচার সুতীব্র ইচ্ছা। সেই ইচ্ছেই মৃত্যুকে হার মানিয়ে ফিরিয়ে এনেছে তাঁকে। সাভার সেনানিবাসের সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শুয়ে এমনটাই জানিয়েছে রেশমা। শুক্রবার তাঁকে দেখতে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাভারের উদ্ধারকার্যও পরিদর্শন করেন তিনি।