বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা বাংলাদেশের জনতার

ঠিক ৩৭ বছর আগে এই দিনটিতেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থানকারী অফিসারদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ৩২ নম্বর ধানমন্ডিতে সেই ভয়াল রাতের শিকার হয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট মুজিবের স্ত্রী বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, ছোটভাই নাসের, তিন ছেলে- জামাল, কামাল, রাসেল এবং দুই পুত্রবধূ। বুধবার সেই শোকের দিনটিকে স্মরণ করলেন বাংলাদেশের মানুষ।

Updated By: Aug 15, 2012, 06:29 PM IST

ঠিক ৩৭ বছর আগে এই দিনটিতেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থানকারী অফিসারদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ৩২ নম্বর ধানমন্ডিতে সেই ভয়াল রাতের শিকার হয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট মুজিবের স্ত্রী বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, ছোটভাই নাসের, তিন ছেলে- জামাল, কামাল, রাসেল এবং দুই পুত্রবধূ। বুধবার সেই শোকের দিনটিকে স্মরণ করলেন বাংলাদেশের মানুষ। বাংলাদেশ সরকারের তরফে রাষ্ট্রীয় শোকও পালন করা হয় আজ।
বুধবার সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করার মধ্য দিয়ে জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশে দলীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করার পাশাপাশি তোলা হয় কালো পতাকা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকালে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু ভবনে যান। যেখানে বঙ্গবন্ধুকে গুলি করে হত্যা হয়- সেই সিড়িতে গোলাপ ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে কিছুক্ষণ নিরবতা পালন করেন মুজিব-কন্যা।
এরপর শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু ভবনের উল্টো দিকে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে সরকার প্রধান হিসাবে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। নিহত নেতার উদ্দশ্যে সেনাবাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল গার্ড অফ অনার দেয়। ৩২ নম্বর ধানমন্ডি থেকে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা যান বনানী কবরস্থানে। সেখানে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্য এবং আত্মীয়দের সমাধিক্ষেত্রে ফুল দেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রিসভার সদস্য ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। ছিলেন, হাসিনার বোন শেখ রেহানাও। টুঙ্গিপাড়ায় পৈত্রিক ভিটের অনতিদূরে বঙ্গবন্ধুর সমাধিক্ষেত্রেও এদিন তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে ঢল নেমেছিল জনতার।

.