সোনালী অতীত ফিরিয়ে আনতে নেপালে এখন ফিনিক্স পাখির খোজ

বরফে ঢাকা হিমালয় আর প্রাচীন ঐতিহ্যের টানেই নেপালে ছুটে আসেন দেশ বিদেশের পর্যটকেরা। ভূমিকম্পের অভিঘাতে বিধ্বস্ত বহু হেরিটেজ স্মারক। অনেকটাই আর ফিরে পাওয়া যাবে না। যেটুকু রক্ষা করা যাবে, তার জন্য দরকার বিপুল অর্থ। তবু ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে ঐতিহ্যের স্মারকগুলিকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ শুরু হয়েছে নেপালে।

Updated By: May 5, 2015, 07:10 PM IST
সোনালী অতীত ফিরিয়ে আনতে নেপালে এখন ফিনিক্স পাখির খোজ

ওয়েব ডেস্ক: বরফে ঢাকা হিমালয় আর প্রাচীন ঐতিহ্যের টানেই নেপালে ছুটে আসেন দেশ বিদেশের পর্যটকেরা। ভূমিকম্পের অভিঘাতে বিধ্বস্ত বহু হেরিটেজ স্মারক। অনেকটাই আর ফিরে পাওয়া যাবে না। যেটুকু রক্ষা করা যাবে, তার জন্য দরকার বিপুল অর্থ। তবু ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে ঐতিহ্যের স্মারকগুলিকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ শুরু হয়েছে নেপালে।

পাহাড়ের দেশ। ঐতিহ্যও পাহাড় প্রমাণ। ভূমিকম্পের ধাক্কায় ফাটল ধরেছে সেই ঐতিহ্যের ইমারতগুলোতেও। নেপালে হেরিটেজ সাইটগুলোর ক্ষয়ক্ষতি খতিয়ে দেখতে গিয়ে শিউরে উঠছেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা।

কাঠমান্ডু উপত্যকা জুড়ে ঐতিহাসিক স্থাপত্যগুলি আলাদা আলাদা ৭টি জোনে ভাগ করা। যার মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশকেই হেরিটেজ সাইট হিসেবে ঘোষণা করেছে ইউনেস্কো। বেশিরভাগই ভূমিকম্পে কম বেশি ক্ষতিগ্রস্থ। সেই ক্ষয়ক্ষতি সামলাতে খরচও হবে অনেকটাই।

তুষার ঢাকা পাহাড়ের চূড়া আর এই সব হেরিটেজ সাইট। এই ২টিই সারা দুনিয়ার পর্টকদের হাতছানি দিয়ে নেপালে টেনে আনে। যেকোনও মূল্যেই তাই এগুলোকে পুরনো মহিমায় ফিরিয়ে দিতেই চাইছে নেপাল। রোজকার জীবনটাকে তছনছ করে দিয়েছে ভূমিকম্প। যেন মুছে দিতে চেয়েছে ইতিহাসটাও। সেই সোনালী অতীতকে  ধ্বংস স্তূপ থেকে ফিনিক্স পাখীর মত নতুন করে গড়ে তুলতে চাইছে এই পাহাড়ি রাষ্ট্র।

 

.