আগামী প্রজন্মের ট্রেন, প্লেনকে টেক্কা দেবে!
গতি, গতি আরও গতি। যেখানেই থেমে যাওয়া সেখানেই খেলা শেষ। সময়কে তালু বন্দি করতে একটা সেকেন্ডকেও নষ্ট করা যাবে না। আর এই সময়ের গতিকে আরও বেশি গতিতে রূপান্তরিত করেছে প্রযুক্তি। তা রেল ব্যবস্থাই হোক, মোবাইল আবিষ্কার হোক, বিমান চলাচল হোক কিংবা ইন্টারনেটই হোক। গুরুর সময় পেরিয়ে আমরা এখন মিশাইল যুগে। মঙ্গল, বুধ, চাঁদ-সে তো কবেই ঘুরে এসেছে মানুষ। আর এ সবই বিজ্ঞান, প্রযুক্তি আর সময়।
ওয়েব ডেস্ক: গতি, গতি আরও গতি। যেখানেই থেমে যাওয়া সেখানেই খেলা শেষ। সময়কে তালু বন্দি করতে একটা সেকেন্ডকেও নষ্ট করা যাবে না। আর এই সময়ের গতিকে আরও বেশি গতিতে রূপান্তরিত করেছে প্রযুক্তি। তা রেল ব্যবস্থাই হোক, মোবাইল আবিষ্কার হোক, বিমান চলাচল হোক কিংবা ইন্টারনেটই হোক। গুরুর সময় পেরিয়ে আমরা এখন মিশাইল যুগে। মঙ্গল, বুধ, চাঁদ-সে তো কবেই ঘুরে এসেছে মানুষ। আর এ সবই বিজ্ঞান, প্রযুক্তি আর সময়।
হুশশশশশশশশশশশশশশশশশশশশশশশশশশশশশ। উইসেন বোল্ট পৃথিবীর সবথেকে দ্রুত মানব। ১০০ মিটার পথ দৌড়ে পার করেন ৯ সেকেন্ডেই। মানুষ যদি এত গতি পায়, তাহলে প্রযুক্তি কতটা গতিময় হতে পারে? চোখের পলকেই যা ছিল, আর এক পলকে নেই।
ট্রেন। প্রজন্ম এমন আসতে চলেছে বুলেট ট্রেন তখন পুরনো, মানুষ রকেট স্পিডে ট্রেনে চড়বে। ট্রেনের মধ্যে বসলে যেন মনে হবে প্লেনে বসে আছেন। এক ষ্টেশন থেকে অন্য ষ্টেশন, কেবল ঘড়ির কাটার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গেই পৌঁছে যাওয়া যাবে। 'নেক্সট জেনারেশন ট্রেন' হবে এমনটাই। ঘণ্টায় ৬০০ কিলোমিটার হবে তার গতি। জাপানের ম্যাগলেভ ট্রেন। ৩৭৩ মাইল বেগে ছুঁটবে এই ট্রেন। এখন পরীক্ষামূলক ভাবে এই ট্রেন চলাচল করছে, তবে আম আদমি এই ট্রেনের সফর করতে পারবে ২০০২৭ সাল নাগাদ। এই ট্রেনে ৩০ কিলোমিটার যেতে সময় লাগবে ৮ মিনিট, তার থেকেও কম। চিনেও ম্যাগনেটিক লেভিটেশন প্রযু্ক্তিকে ব্যবহার করে এই ধরনের ট্রেন চলাচল হচ্ছে।
পিছিয়ে নেই ফ্রান্সও। ফ্রান্সের সবচেয়ে দ্রুতগতির ট্রেন চলে ৫৭৪ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।