বায়োলজিক্যাল ক্লক নিয়ে গবেষণা, চিকিত্সায় নোবেল পাচ্ছেন তিন বিজ্ঞানী
ওয়েব ডেস্ক: ২০১৭ সালে চিকিত্সায় নোবেল পেতে চলেছেন তিন মার্কিন বিজ্ঞানী। বায়োলজিক্যাল ক্লক নিয়ে গবেষণা করায় নোবেল পাচ্ছেন জেফরি সি হল, মাইকেল রসব্যাশ ও মাইকেল ডব্লু ইয়ং। সোমবার স্টকহোম থেকে নোবেল কমিটির তরফে ঘোষণা করা হয়েছে, তিন বিজ্ঞানী পুরস্কারস্বরূপ পাবেন ৯ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনা। ভারতীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৭.২০ কোটি টাকা।
বায়োলজিক্যাল ক্লক কী? কীভাবে তা কাজ করে? তা নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করেছেন এই ত্রয়ী।
তিন মার্কিন বিজ্ঞানীর দাবি, যাদের প্রাণ রয়েছে তারা সকলেই পৃথিবীর পরিক্রমণের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নিজেদের শরীরে একটি সময়সূচক তৈরি করে নেয়। এটাই বায়োলজিক্যাল ক্লক। আর ঘড়ির কারণেই শরীরে জেটল্যাগ তৈরি হয়। এই ক্লকই শরীরের হরমোনের মাত্রা, ঘুম, তাপমাত্রা, বিপাককে (মেটাববলিজম)প্রভাবিত করে।
বিজ্ঞানীরা একটি জিন চিহ্নিত করেছেন। এই জিনই শরীরে বায়োলজিক্যাল ছন্দ গড়ে তোলে। রাতে এই জিন শরীরে কোষের মধ্যে জমা হয়, দিনে ক্ষয়ে যায়।