আশীর্বাদ প্রার্থনায় চার্চে পোষ্য জীবজন্তুরা
পুজো পার্বণে ভগবানের আশীর্বাদ নিতে মন্দির, মসজিদ বা গির্জায় যাওয়ার ঘটনা ঘটেই থাকে। সেই আশীর্বাদ নিতেই এবার হাজির জীবজন্তুরা। মেস্কিকোর সেন্ট রেমন্ড নোনাটাস উত্সবের প্রথম দিনটা গৃহপালিত পোষ্যদেরকে জন্যই নির্ধারিত থাকে। দক্ষিণ মেক্সিকোর ওয়াকায় জমকালো এই উত্সবের প্রথমদিনেই নিজেদের পোষ্যদের নিয়ে হাজির চার্চে গৃহকর্তারা।
পুজো পার্বণে ভগবানের আশীর্বাদ নিতে মন্দির, মসজিদ বা গির্জায় যাওয়ার ঘটনা ঘটেই থাকে। সেই আশীর্বাদ নিতেই এবার হাজির জীবজন্তুরা। মেস্কিকোর সেন্ট রেমন্ড নোনাটাস উত্সবের প্রথম দিনটা গৃহপালিত পোষ্যদেরকে জন্যই নির্ধারিত থাকে। দক্ষিণ মেক্সিকোর ওয়াকায় জমকালো এই উত্সবের প্রথমদিনেই নিজেদের পোষ্যদের নিয়ে হাজির চার্চে গৃহকর্তারা।
ওয়াকা শহরের এই উৎসব বেশ পুরনো আর জনপ্রিয়। প্রত্যেক বছরই বহু বাসিন্দা কাজকম্ম ফেলে আদরের পোষ্যদের নিয়ে চার্চে পৌঁছে যান সকাল সকাল। তারপর দীর্ঘ অপেক্ষা। কিন্তু তাতে কী! আশীর্বাদ মাথায় নিয়ে তবেই বাড়ি ফেরা। এবারেও আশীর্বাদ নিতে রঙিন ঝলমলে পোশাকে উপস্থিত ছিল বিড়াল, কুকুর, হাঁস সহ আদরের নানান পোষ্য। পোষ্যদের মঙ্গল কামনায় প্রথা মেনে ফি বছরই উত্সবের প্রথম দিনটিতে পোষ্যদের নিয়ে চার্চে আসেন তাদের মালিক- মালকিনরা।