ওয়েব ডেস্ক : ২০১১ সালের ২-রা মে আমেরিকান সেনাবাহিনীর হামলায় মৃত্যু হয়েছিল আল-কায়েদা জঙ্গিগোষ্ঠীর প্রধান ওসামা বিন লাদেনের। পাকিন্তানের আবোতাবাদ জেলায় আত্মগোপন করে থাকার সময় তাকে মারা হয়। সেখানেই একটি বিলাসবহুল বাড়িতে আত্মগোপন করে ছিল বিশ্বের ত্রাস এই জঙ্গি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-জার্মানির মিউনিখে জঙ্গি হানা


ওসামার মৃত্যুর পর তার বাড়ির জমিটি প্রথমে খাইবার পাখতুনখাওয়া সরকারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। সেই সময় তারা ওসামার বাড়িটি ভেঙে দেয়। কারণ হিসেবে দেখানো হয় যাতে ওই বাড়িটিকে ঘিরে কোনও ভাবেই জেহাদিরা জড়ো না হতে পারে। যদিও পরবর্তী সময়ে ওই জমিটির আশপাশের এলাকায় ধীরে ধীরে জনবসতি গড়ে উঠতে থাকে।


কিন্তু, এই জমিটি নিয়েই এখন দেখা দিয়েছে সমস্যা। জমিটিতে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে একটি কবরস্থান তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অন্যদিকে, স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জমিটিকে একটি পার্কে রূপান্তর করার কথা ভাবছে। আর এই নিয়ে বেঁধেছে গোল। কোনও পক্ষের থেকেই একটি নির্দিষ্ট স্থিতাবস্থায় আসতে পারছে না। এখন দেখার কতদিনে এই জমিটি নিয়ে একটি স্থায়ী পরিকল্পনা নেওয়া যায়।