মার্কিন হানার মেঘ কাটল সিরিয়ার আকাশে
সিরিয়ার আকাশে মার্কিন সেনা অভিযানের কালো মেঘ আপাতত কাটল। সিরিয়া তার রাসায়নিক অস্ত্রসম্ভার আন্তর্জাতিক মহল বা রাষ্ট্রসংঘের নজরদারিতে আনলেই যুদ্ধের পথে হাঁটবে না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আমেরিকা ও রাশিয়া যৌথভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিরিয়া এই শর্ত না মানলে পরিনাম ভাল হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ফ্রান্সের বিদেশমন্ত্রী। রাসায়নিক অস্ত্রভাণ্ডারে নজরদারির চালানোর জন্য রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব পেশ করতে চলেছে ফ্রান্স।
সিরিয়ার আকাশে মার্কিন সেনা অভিযানের কালো মেঘ আপাতত কাটল। সিরিয়া তার রাসায়নিক অস্ত্রসম্ভার আন্তর্জাতিক মহল বা রাষ্ট্রসংঘের নজরদারিতে আনলেই যুদ্ধের পথে হাঁটবে না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আমেরিকা ও রাশিয়া যৌথভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিরিয়া এই শর্ত না মানলে পরিনাম ভাল হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ফ্রান্সের বিদেশমন্ত্রী। রাসায়নিক অস্ত্রভাণ্ডারে নজরদারির চালানোর জন্য রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব পেশ করতে চলেছে ফ্রান্স।
সিরিয়ায় সেনা অভিযান নিয়ে মার্কিন কংগ্রেসে আলোচনা শুরু হওয়ার আগেই কৌশল বদলালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। এবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে ওবামা বলেছেন আসাদ প্রশাসন তার রাসায়নিক অস্ত্রসম্ভারে আন্তর্জাতিক মহলকে, নজরদারি চালানোর অনুমোদন দিলে সেনা অভিযান থেকে সরে আসবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। জি ২০ সম্মেলনের পার্শ্ববৈঠকে যুদ্ধের বিকল্প নিয়ে পুতিন-ওবামার মধ্যে আলোচনা হয়েছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্টের অবস্থান বদল সেই আলোচনার নির্যাস বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সারগেই লাভরভ।
ওবামার নতুন অবস্থানকে স্বাগত জানিয়েছে ফ্রান্স, ইরান এমনকী সিরিয়াও। রাসায়নিক অস্ত্র ভাণ্ডারে নজরদারি নিয়ে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব পেশ করতে চায় ফ্রান্স। সিরিয়া নজরদারির শর্ত না মানলে তার পরিণাম ভয়ঙ্কর হবে বলে হুশিয়ারি দিয়েছেন ফ্রান্সের বিদেশমন্ত্রী লরেন্ট ফেবিয়াস। সিরিয়ার মাটিতে সামরিক অভিযান নিয়ে বহির্বিশ্বের সমর্থন আদায়ের কাজটা কঠিন সেটা জি টোয়েন্টির মঞ্চে টের পেয়েছিলেন বারাক ওবামা। আন্তর্জাতিক মহলের মধ্যস্থতায় তাই কী কৌশল বদলালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট? নাকী মার্কিন কংগ্রেসে ভোটাভুটির ফল নিয়ে সংশয় থাকাতেই পিছু হটলেন ওবামা।