প্যারিসে ফ্রান্স-জার্মানি আন্তর্জাতিক ফ্রেন্ডলি ফুটবল ম্যাচের সময় বিস্ফোরণ, মাঠে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁন্দ
সন্ত্রাসের রক্তের দাগ থেকে বাদ গেলে না সবুজ মাঠও। বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করেছে আইসিস জঙ্গিরা। প্যারিসে ফ্রান্স-জার্মানির আন্তর্জাতিক ফ্রেন্ডলি ফুটবল খেলা চলাকালীন স্টেডিয়ামের বাইরে বিস্ফোরণ। পর পর দুটি বিস্ফোরণ ঘটে স্টেড ডে ফ্রান্স স্টেডিয়ামের গেটে। মাঠের ভিতর তখন খেলা দেখছিলেন খোদ দেশের প্রেসিডেন্ট। মাঠের বাইরে বিস্ফোরণের খবর পান তিনি। খবর পাওয়ার পরেই খেলা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত দেন।
ওয়েব ডেস্ক: সন্ত্রাসের রক্তের দাগ থেকে বাদ গেলে না সবুজ মাঠও। বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করেছে আইসিস জঙ্গিরা। প্যারিসে ফ্রান্স-জার্মানির আন্তর্জাতিক ফ্রেন্ডলি ফুটবল খেলা চলাকালীন স্টেডিয়ামের বাইরে বিস্ফোরণ। পর পর দুটি বিস্ফোরণ ঘটে স্টেড ডে ফ্রান্স স্টেডিয়ামের গেটে। মাঠের ভিতর তখন খেলা দেখছিলেন খোদ দেশের প্রেসিডেন্ট। মাঠের বাইরে বিস্ফোরণের খবর পান তিনি। খবর পাওয়ার পরেই খেলা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত দেন।
ফ্রান্স ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি জানান, গেটের কাছে বিস্ফোরণ ঘটে। কিন্তু মাঠটি একেবারেই সুরক্ষিত। এরপরই আতঙ্কিত দর্শকেরা গ্যালারি ছেড়ে মাঠে নেমে যায়। খেলার প্রথমার্ধেই মাঠেই গেটের কাছে বিস্ফোরণ ঘটে। সমস্ত ফুটবলারদের নিরাপদভাবে হোটেলে পৌঁছে দেওয়া হয়।
স্টেডিয়ামে পর পর দুটি বিস্ফোরণ হওয়ার পরেই প্যারিসের একটি জনপ্রিয় রেস্তরাঁর মধ্যে গুলি চালায় জঙ্গিরা। এরপরেই বেটাক্লান নামের একটি কনসার্ট হলে প্রায় ৬০ জন মানুষকে পণবন্দি করে রাখে জঙ্গিরা। এরপরেই গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটাতে থাকে জঙ্গিরা। যাতে প্রাণ যায় শতাধিক মানুষের।
ফ্রান্সের রেস্তরাঁয় যেখানে গুলি চলে তার কাছাকাছি একটি রেস্তরাঁতে একইভাবে দুষ্কৃতিরা হামলা চালায় চলতি বছরের জানুয়ারিতে।
একজন প্রতক্ষ্যদর্শীর মতে, দুটো বিস্ফোরণের আওয়াজ এত বেশি ছিল যার জন্য দর্শকদের চিৎকার বাইরে থেকে শুনতে পাওয়া যায়নি। এরপরেই সাইরেন বাজতে শুরু করে এবং সকলকে উদ্ধারের জন্য মাঠের ওপরে হেলিকপ্টার উড়তে থাকে।