পুলিসের বিরুদ্ধে দেহ পাচারের অভিযোগ
মালদার বৈষ্ণবনগরের পুলিসের বিরুদ্ধে দেহ পাচারের অভিযোগ উঠল। শনিবার পাঞ্চুটোলা গ্রামে স্থানীয় এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে একটি বিস্ফোরণ হয়। গ্রামবাসীদের দাবি, পুলিসকে তাঁরা তিনজনের দেহ তুলতে দেখেছেন। পুলিসের বক্তব্য, বিস্ফোরণের হত একজন।
মালদার বৈষ্ণবনগরের পুলিসের বিরুদ্ধে দেহ পাচারের অভিযোগ উঠল। শনিবার পাঞ্চুটোলা গ্রামে স্থানীয় এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে একটি বিস্ফোরণ হয়। গ্রামবাসীদের দাবি, পুলিসকে তাঁরা তিনজনের দেহ তুলতে দেখেছেন। পুলিসের বক্তব্য, বিস্ফোরণের হত একজন।
পাঞ্চুটোলা গ্রামে শনিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় তৃণমূল কর্মী আনসার শেখের বাড়িতে বিস্ফোরণের শব্দ পেয়ে ছুটে আসেন গ্রামবাসীরা। ছুটে আসে পুলিসও। গ্রামবাসীদের দাবি, ঘটনাস্থলে তখন পড়ে ছিল পাঁচজন, যার মধ্যে হত তিনজন। গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, পুলিসই ভ্যানে করে দেহগুলি তুলে নিয়ে যায়। রবিবার সকালে পুলিস জানায় বোমা বাঁধতে গিয়ে নিহত একজন। নিহতের নাম মোশারফ হোসেন। কিন্তু গ্রামবাসীদের বক্তব্য ভিন্ন। তাঁরা বলছেন, বিস্ফোরণে নিহত গ্রামেরই দুই তৃণমূলকর্মী রাজীব শেখ ও নজরুল শেখের। বাকি দুজন আহত এলাকার বাসিন্দা নয়।
গ্রামবাসীরা বলছেন, স্থানীয় তৃণমূল কর্মী আনসার শেখের সঙ্গে পুলিসের সু-সম্পর্ক। ঘটনা ধামাচাপা দিতেই পুলিস দেহগুলি লোপাট করে দিয়েছে বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের। রবিবার খবর সম্প্রচারিত হওয়ার পর ঘটনাস্থলে যান জেলা পুলিস সুপার কল্যাণ মুখার্জি।