বামনগাছিতে সরকারি উদ্যোগে শান্তি মিছিলে পা মেলালেন না সৌরভ চৌধুরীর পরিবার
বামনগাছিতে সরকারি উদ্যোগে শান্তি মিছিলে পা মেলালেন না সৌরভ চৌধুরীর পরিবার ও প্রতিবাদী মঞ্চের সদস্যরা। সৌরভের খুনীদের শাস্তি এবং এলাকায় দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত প্রশাসনের কোনও কর্মসূচিতে যোগ দেবেন না বলে সাফ জানিয়েছেন তাঁরা। এদিনের মিছিলে ছিলেন স্থানীয় তৃণমূল নেতা হানিফ মণ্ডল। তাঁর ভাগ্নের বিরুদ্ধেই এলাকার আরেক প্রতিবাদী শ্রীকান্ত ভদ্রকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে।
বামনগাছি: বামনগাছিতে সরকারি উদ্যোগে শান্তি মিছিলে পা মেলালেন না সৌরভ চৌধুরীর পরিবার ও প্রতিবাদী মঞ্চের সদস্যরা। সৌরভের খুনীদের শাস্তি এবং এলাকায় দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত প্রশাসনের কোনও কর্মসূচিতে যোগ দেবেন না বলে সাফ জানিয়েছেন তাঁরা। এদিনের মিছিলে ছিলেন স্থানীয় তৃণমূল নেতা হানিফ মণ্ডল। তাঁর ভাগ্নের বিরুদ্ধেই এলাকার আরেক প্রতিবাদী শ্রীকান্ত ভদ্রকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে।
বেআইনি মদের ঠেকের প্রতিবাদ করায় প্রাণ গিয়েছে সৌরভ চৌধুরীর। ঘটনার জেরে প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে উঠেছিল উত্তর চব্বিশ পরগনার বামনগাছি। সেই বামনগাছিতেই রবিবার সকালে শান্তি মিছিল করল পুলিস, প্রশাসন। সৌরভ হত্যায় প্রলেপ দিতেই যে এই উদ্যোগ তা অবশ্য মানতে নারাজ জেলার অতিরিক্ত পুলিস সুপার। তাঁর দাবি এমন নাকি প্রশাসন হামেশাই করে।
সৌরভ চৌধুরীর পরিবার অবশ্য আগেই জানিয়ে দিয়েছিল এই মিছিলে যোগ দেবেন না তাঁরা।
মিছিলে ছিলেন না প্রতিবাদী মঞ্চের কোনও সদস্যও। অমরেশ বিশ্বাস নামে মিছিলে হাজির এক ব্যক্তি অবশ্য নিজেকে মঞ্চের সদস্য বলে দাবি করেন। তবে তাঁর সঙ্গে প্রতিবাদীদের কোনও যোগ নেই বলেই জানিয়েছেন মঞ্চের সদস্যরা।
মিছিলে ছিলেন এলাকার তৃণমূল নেতা হানিফ মণ্ডলও। এই হানিফ মণ্ডলের ভাগনে আমজাদ আলির বিরুদ্ধেই আরেক প্রতিবাদী শ্রীকান্ত ভদ্রকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। তবে, এদিন মিছিলে অবশ্য অন্য স্বর শোনা গেল হানিফ মণ্ডলের গলায়।
বামনগাছির ক্ষত এখনও তাজা। এলাকা জুড়ে বারবার দাবি উঠছে সৌরভের খুনীদের শাস্তি চাই।